সিবিএন ডেস্ক  :

কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সচিব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু জাফর রাশেদ এর নেতৃত্বে জেলা পুলিশের সার্বিক সহযোগিতায় ১৫ ফেব্রুয়ারি  শহরের বিভিন্ন এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়।

এ সময় সৈকতপাড়া এলাকায় ফোরকান মাহমুদ এবং মাহমুদুল হক সরকারি খাস জমিতে অনুমোদনবিহীন ভবন নির্মাণ করায় ভবন ২টির কিছু অংশ ভেঙ্গে দেয়া হয় এবং সরকারি খাস জমিতে ভবন নির্মাণ না করার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়। এছাড়া মোহাজেরপাড়া এলাকায় এডভোকেট রেজাউল করিম এবং বাহারছড়া এলাকায় আমির হামজা ভবন নির্মাণের অনুমোদন নিলেও ব্যত্যয় করে ভবন নির্মাণ করায় আগামী ১ সপ্তাহের মধ্যে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের দপ্তরে ইমারতের অনুমোদিত নকশা জমা দেয়ার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয় এবং ব্যত্যয় করে ভবন নির্মাণ করবেনা মর্মে অঙ্গীকার নামা নেয়া হয়। অপরদিকে সী-ল্যান্ড গেস্ট হাউজকে ইতোপূর্বে প্রদানকৃত নোটিশের জবাবসহ ভবন মালিককে আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারীর মধ্যে অনুমোদিত ইমারতের নকশাসহ কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের দপ্তরে দাখিল করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়।

এ ব্যাপারে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান লে: কর্নেল (অব:) ফোরকান আহমদ বলেন, পরিকল্পিত পর্যটন নগরী বাস্তবায়নে অবৈধ স্থাপনার বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।