নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
করোনার মূখ্য সময়ে প্রশাসনের পাশে থেকে আইসোলেশন সেন্টার হিসেবে বেশ প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখেছে সুগন্ধা পয়েন্টের দি সী-প্রিন্সেস হোটেল। নতুনভাবে সাজসজ্জা করা হয়েছে অনেক কিছু। হোটেলটির ভেতর বাইরে আনা হয়েছে অনেক পরিবর্তন। হোটেলটি এখন স্বাভাবিক ধারায় ফিরেছে। দিচ্ছে পর্যটকসেবা। দক্ষ ব্যবস্থপনায় বেড়েছে সেবার মান।
গত বছরের ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় তিনমাস জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা মতে
করোনা রোগিদের জন্য নিবেদিত ছিল সাগর পাড়ের অন্যতম আবাসিক হোটেলটি। আর করোনা রোগিরাও হোটেলটিতে থেকে বেশ স্বাচ্ছন্দবোধ করতো।
দি সী-প্রিন্সেস হোটেলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইইউ) একরামুল বাশার চৌধুরী সুমন বলেন, প্রশাসনের সিদ্ধান্ত মেনে আমরা পুরো হোটেলকে ‘আইসোলেশন সেন্টার’ হিসেবে দিয়ে দিয়েছি। সে সময় হোটেলের ৪০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীও সার্বক্ষণিক কাজ করেছে।
তিনি বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুসারে আইসোলেশন সেন্টারের কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। সব কিছু গোছালো করে ১৫ অক্টোবরের পর থেকে স্বাভাবিক হোটেল কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। এখন পর্যটকরা আসছে।
একরামুল বাশার চৌধুরী সুমন বলেন, আইসোলেশন সেন্টার হওয়ায় অনেকে জানেনা হোটেলটি স্বাভাবিক হয়েছে। যে কারণে কাঙ্খিত পর্যটক আসছেনা।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।