প্রেস বিজ্ঞপ্তি:

আশেক উল্লাহ রফিক এমপি বলেছেন, ৩০ ডিসেম্বর গনতন্ত্রের বিজয় দিবস। এই দিনে দেশপ্রেমিক জনতার বিজয় হয়েছে, পরাজিত হয়েছে দেশদ্রোহী বিএনপি-জামায়াত চক্র। তাদের চক্রান্ত বাস্তবায়ন হলে বাংলাদেশ পাকিস্তানী তাবেদার রাষ্ট্রে পরিণত হত। থমকে দাড়াত দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি। বিএনপি-জামায়াতের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন না হওয়ায় তারা এখন অস্থির হয়ে উঠেছে। সরকারের বিরুদ্ধে দেশ-বিদেশে বহুমূখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। আমাদের ঐক্যবদ্ধ থেকে এই ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে কাজ করতে হবে। দেশকে এগিয়ে নিতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের বিকল্প নেই। তাই ৩০ ডিসেম্বর দেশের ইতিহাসে একটি ঐতিহাসিক দিন।

তিনি বুধবার বেলা ১১টায় মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত ৩০ ডিসেম্বর গনতন্ত্রের বিজয় দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে একথা বলেন। উপজেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক কুতুব উদ্দিন ইলাহীর কোরআন তেলোয়াতের মধ্যদিয়ে শুরু হওয়া আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ফরিদুল আলম। যুগ্ম সম্পাদক রুহুল আমিন ও উপপ্রচার সম্পাদক এহছানুল করিম’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্ঠা ডাঃ নুরুল আমিন, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এম আজিজুর রহমান, মহেশখালীর পৌর মেয়র মকছুদ মিয়া, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শরীফ বাদশা, সহসভাপতি মোহাম্মদ ফোরকান বিএ, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্রজ গোপাল ঘোষ, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক ছালেহ আহমেদ, সাবেক চেয়ারম্যান শামসুল আলম, পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক এম রফিকুল ইসলাম, হোয়ানক আওয়ামী লীগের সভাপতি মির কাসেম, উপজেলা যুব লীগের আহবাক সাজেদুল করিম, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেলিনা আকতার, উপজেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সরওয়ার আলম, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হালিমুর রশিদ ও পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মোরশেদ।

উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নুরুল আলম, দপ্তর সম্পাদক নির্মল চক্রবর্তী, নুর বক্স, প্রণব কুমার দে, মাহবুবুল আলম, আমিরুজ্জামান আনজু, আবদু সামাদ, সেলিম চৌধুরী, শান্তি লাল নন্দী, নুর মোহাম্মদ, সিরাজ মিয়া বাশি, এনামুল করিম, জহির উদ্দিন সিকদার, এবাদুল করিম বাদল, রবিউল আলম রবি, শ্রমিক লীগের সভাপতি আবদু শুক্কুর, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পারভেজ আহমদ বাবু, মামুন, নেওয়াজ কামাল, অনিকা আকতার, মোঃ বেলাল, হেফায়ত উল্লাহ ও ছাত্রনেতা শাহনেওয়াজ শানু।