গত ৭ ডিসেম্বর স্থানীয় দৈনিক কক্সবাজারসহ বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে প্রকাশিত হওয়া “চৌফলদন্ডীতে পাহাড় কাটার মোহাৎসব” সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। যা মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত এবং মানহানিকর।

আমি নিম্ন প্রতিবাদকারি আব্দুল মালেক কক্সবাজার সদর উপজেলার চৌফলদন্ডী ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা। উক্ত প্রকাশিত সংবাদে বলা আমি সহ আমার ২ ভাই আবদুল গফুর, আবদুল মান্নানকে নিয়ে মাইজপাড়ায় পাহাড় কাটার মহোৎসবের কথা বললেও আমরা কোন পাহাড় কাটার সাথে জড়িত নয়।

মূলত এটি কোন পাহাড় নয়। আমাদের বাপ-চাচাদের নামে বিএস খতিয়ান ভুক্ত একটি টিলা। ১৩৪ শতক জায়গার উক্ত টিলার নামে ১৭১৯ ও ১৭১৮ নং দুইটি বিএস খতিয়ান রয়েছে।তন্মধ্য আমাদের তিন ভাইয়ের নামে অন্য ওয়ারিশদার থেকে খরিদাসূত্রে ৪৫১৪ নং নতুন একটি সৃজীত বিএস খতিয়ান জারি আছে।
তন্মধ্যে আমাদের চাচা আবদুল ছমদের পক্ষে পুত্র এডভোকেট মনজুরল ইসলাম, মোহাম্মদ আলীর পক্ষে পুত্র ৫নং ওয়ার্ডের বর্তমান মেম্বার রুহুল আলম দানু এবং রহমত উল্লার পক্ষে পুত্র জাফর আলম তাদের স্ব স্ব অংশের মাটি কেটে সমান করে নেয়।

তাদের কাটা অংশের সমান্তরাল ও গাছ রোপণ করার জন্য আমাদের ভাগের অংশ চাষাবাদের উপযুক্ত করা হলে তারা আমাদের বাঁধা সৃষ্টি ও হুমকি-ধমকি দিচ্ছে। তারা নিজেদের লোভ সামলাতে না পেরে সাংবাদিক ভাইদের ভুল তথ্য দিয়ে আমাদের তিন ভাইকে জড়িয়ে নিউজ করে সম্মান নষ্ট করার চেষ্টা করছে ।

আবুল মালেক বলেন, আমার ছোট ভাই আবদুল মান্নান একজন প্রভাষক ও স্বনামধন্য শিক্ষক। বড় ভাই হাফেজ মাওলানা আবদুল গফুর একজন মাদ্রাসা শিক্ষক ও মসজিদের খতিব। তাদের সম্মানহানির মানসে কূচক্রীমহল মিথ্যা তথ্য ও সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে প্রশাসন কে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।

প্রকাশিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও মানহানিকর। আমি তাহার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

 

প্রতিবাদকারী
আব্দুল মালেক
পিতা: মীর আহমদ
মাইজ পাড়া, চৌফলদণ্ডী, কক্সবাজার সদর।