দৈনিক কক্সবাজার বার্তা ও বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকায় আমাকে জড়িয়ে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয় হয়েছে। উক্ত সংবাদটি সম্পূর্ণ বানোয়াট, ভিত্তিহীন, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যমূলক। প্রকৃতপক্ষে এই নিউজটি জালিয়াত চক্র ইদ্রিস সিআইপি নুরুল হক ও বেলায়েত গংয়ের ‘শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা মাত্র।
আমি একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী এবং সমাজসেবক। দীর্ঘ ব্যবসায়িক জীবনে আমি অত্যন্ত সততা ও নিষ্ঠার জীবন যাপন করছি। সম্পূর্ণ ভাবে, বৈধ আয় দিয়ে জীবন ধারণ ও সমাজ সেবা করে যাচ্ছি। আমি কক্সবাজার চেম্বারের পরিচালক হিসেবে রয়েছি।
পিবিআই অধিগ্রহণের আওতায় পড়া আমার ক্রয় করা জমির কয়েক কোটি টাকা জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে হাতিয়ে নিয়েছে ইদ্রিস সিআইপি নুরুল হক ও বেলায়েত এর নেতৃত্বাধীন একটি জালিয়াত সিন্ডিকেট। এলও শাখার দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের সাথে যোগসাজস করে আমারসহ আরো ১০ জনের বেশি লোকজনের স্বত্ব দখলীয় জমির কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এই জালিয়াত সিন্ডিকেট। বর্তমানে সিন্ডিকেটি নতুন করে ট্যুরিস্ট পুলিশের জন্য জমি অধিগ্রহণেও জালিয়াতির পাঁয়তারা শুরু করেছে। এই নিয়ে গত রোববার (৬ ডিসেম্বর) কক্সবাজার প্রেসক্লাবে আমরা ভুক্তভোগীরা ইদ্রিস সিআইপি নুরুল হক ও বেলায়েত সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে একটি সংবাদ সম্মেলন করেছি। সেখানে আমি লিখিত বক্তব্য পাঠ করি। এতে আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে বানোয়াট ও উদ্দেশ্যমূলক কল্পকাহিনী সাজিয়ে সম্পূর্ণ মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করিয়েছে
ইদ্রিস সিআইপি নুরুল হক ও বেলায়েত সিন্ডিকেট। মূলত সংবাদ সম্মেলন করায় অপকর্ম ফাঁস হওয়ায় এই জালিয়াত সিন্ডিকেটটি ভীত হয়ে পড়েছে। তাই আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করে তাদের অপকর্ম আড়াল করার চেষ্টা করছে যা শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মতো। শুধু তাই নয়, এই জালিয়াত সিন্ডিকেটটি বিভিন্নভাবে আমার বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে- যার কোনো ভিত্তি নেই।
এই জালিয়াত সিন্ডিকেটের প্রচার করা এই মিথ্যা সংবাদের আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এই নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে আমি আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
পরিশেষে জালিয়াত সিন্ডিকেটের সরবরাহ করা প্রকাশিত মিথ্যা সংবাদ নিয়ে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।

এইচ এম নুরুল আলম
চেয়ারম্যান
এন আলম গ্রুপ অব কোম্পানি।