প্রেস বিজ্ঞপ্তি:

কুতুবদিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য ১৯৯১ সনের প্রলংকরী ঘূর্নিঝড়ে মা,বাবা,ভাই,ভাতিজা, ভাইপুসহ ১৭ জন সদস্য হারানো, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আশ্রয়ে লালন-পালন হওয়ায় মোজাম্মেল হক কুতুবী ইন্তেকাল করেছেন। তিনি গতকাল ৮ নভেম্বর ঢাকার একটি হাসপাতালে বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু বরণ করেন। মত্যুকালে তিনি স্ত্রী-দুই মেয়েসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। ১৯৯১ সনের ঘূর্ণিঝড়ের পর তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা কুতুবদিয়া দ্বীপের ঘূর্ণিদূর্গত শোকার্ত মানুষের পাশে এলে ১৭ জন স্বজনহারা মোজাম্মেল হক কুতুবীকে সাথে করে ঢাকায় নিয়ে যান তিনি। তখন থেকে মোজাম্মেল হক কুতুবী ধানমন্ডি ৩২ নং বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে আমৃত্যু কর্মরত ছিলেন। এর পাশাপাশি তিনি ধানমন্ডি ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসাবেও দায়িত্বপালন করেছেন। তিনি রামু উপজেলার প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা রশিদ আহমেদ বিএ এর জামাতা।

আশেক উল্লাহ রফিক এমপি’র শোক

কুতুবদিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য মোজাম্মেল হক কুতুবীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তিনি এক শোক বার্তায় মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন। এ ছাড়া শোক প্রকাশ করেছেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কুতুবদিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এডঃ ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্ঠা ছৈয়দ আহমদ কুতুবী, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শফিউল আলম কুতুবী, কুতুবদিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আওরঙ্গজেব মাতবর ও সাধারণ সম্পাদক নুরুচ্ছফা বিকম।