বার্তা পরিবেশক :
স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বলেছেন, কক্সবাজারকে বিশ্বমানের পর্যটন নগরী হিসেবে রূপান্তর করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর নেয়া গুরুত্বপূর্ণ সব প্রকল্পের কাজ এগিয়ে চলছে। আগামী ৫ থেকে ৬ মাসের মধ্যে সবগুলো সড়কের টেকসই আরসিসি ঢালাই, ফুটপাত, ড্রেন এবং স্ট্রেট লাইটিংয়ের কাজ শেষ হবে। পাশাপাশি পৌরসভার বাইরেও চলমান অন্যান্য প্রকল্পগুলোর কাজ দ্রুত বাস্তবায়ন হবে বলে ঘোষনা দেন সমুদ্র পাড়ের এই সন্তান।

রোববার সন্ধ্যায় কক্সবাজার পৌরসভা চত্বরে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এছাড়া কক্সবাজার পৌরসভায় আরো একটি ১০ তলা বিশিষ্ট ভবন দেয়ার ঘোষনা দেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ।

অনুষ্ঠানে প্রাণঘাতি করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কক্সবাজার জেলার চারটি পৌরসভায় ৩০ হাজার পিস সাবান বিতরণ করা হয়েছে।

ইউনিসেফ এর সৌজন্যে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর কর্তৃক প্রদেয় এসব সাবান চার পৌরসভা ছাড়াও জেলা প্রশাসন কক্সবাজার পৌর আওয়ামী লীগকেও প্রদান করা হয়।

কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাংবাদিক আহসান সুমনের সন্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক শ্রাবস্তী রায় ও ইউনিসেফ এর প্রতিনিধি মিষ্টার মার্টিন বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে প্রকল্প পরিচালক মো. আবদুল হালিম খান, মহেশখালী পৌরসভার মেয়র মকসুদ মিয়া, চকরিয়া পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ আলমগীর, টেকনাফ পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ ইসলাম, টেকনাফ পৌর মেয়র হাজ্বী ইসলাম,মহেশখালী পৌর মেয়র মকছুদ মিয়া, কক্সবাজার পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি নজিবুল ইসলাম, সহ-সভাপতি হাজী এনামুল হক, সাধারণ সম্পাদক উজ্জল কর, কক্সবাজার পৌরসভার প্যানেল মেয়র-২ হেলাল উদ্দিন কবির, প্যানেল মেয়র-৩ শাহেনা আক্তার পাখি, কাউন্সিলর সালাউদ্দিন সেতু, রাজ বিহারী দাশ, আকতার কামাল, মিজানুর রহমান, কাজী মোরশেদ আহমদ বাবু, সাহাব উদ্দিন সিকদার, ওমর ছিদ্দিক লালু, নুর মোহাম্মদ, ইয়াছমিন আক্তার, জাহেদা আকতার, সচিব রাসেল চৌধুরী, কক্সবাজার পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী নুরুল আলম ও জনস্বাস্থের নির্বাহী প্রকৌশলীসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।