নিজস্ব প্রতিবেদক#
কক্সবাজার জেলায় ২৯৯ টি মণ্ডপে দুর্গোৎসব পালিত হচ্ছে। তাতে প্রতিমা ১৪৪ টি এবং ১৫৫ টি ঘট।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভার সিদ্ধান্তের আলোকে ৭ দফা নির্দেশনা মেনে এবারের দুর্গোৎসব পালিত হবে।
পূজায় কোন উৎসব থাকছে না। রং ছিটাবে না। বাজি ফোটানো হবে না। শান্তিপূর্ণভাবে উদযাপন হবে দুর্গোৎসব।
মঙ্গলবার (২০ অক্টোবর) বিকালে জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের মতবিনিময়কালে এ তথ্য জানানো হয়।
৫ দিনের উৎসবে মন্দিরে গিয়ে মায়ের কাছে প্রার্থনা করবে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।
২৬ অক্টোবর বিজয়া দশমীর মাধ্যমে উপজেলা ভিত্তিক প্রতিমা বিসর্জন দিবে অর্চনাকারিরা। সামাজিক বিধি মেনে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে প্রধান প্রতিমা বিসর্জন দেয়া হবে। এবারের দূর্গা দোলায় এসে গজে প্রস্থান করবে।
জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি এডভোকেট রনজিত দাশের সভাপতিত্বে ব্রাহ্ম মন্দির প্রাঙ্গণে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক দিপক শর্মা দিপুর সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন- উপদেষ্টা সাংবাদিক প্রিয়তোষ পাল পিন্টু, সাধারণ সম্পাদক ও হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টি বাবুল শর্মা, সহসভাপতি উজ্জ্বল কর, রতন দাশ, বিপুল সেন, যুগ্ম সম্পাদক স্বরূপম পাল পাঞ্জু, সদরের সভাপতি দীপক দাশ, স্বপন দাশ, ডাঃ পরিমল দাশ, বলরাম দাশ অনুপম, চঞ্চল দাশ গুপ্ত, মিটন কান্তি দে।
জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ঘট পুজা দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি এডভোকেট রনজিত দাশ।
তিনি জানান, জেলায় এবারের পূজার জন্য সরকার থেকে ১৪৭ মেট্রিকটন ৫০০ কেজি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। তা উপজেলা ভিত্তিক তারা বন্টন করে দিয়েছেন।
সন্ধ্যা বেলায় কোন দর্শনার্থীকে মণ্ডপে না যেতে অনুরোধ করেন সাধারণ সম্পাদক বাবুল শর্মা।