প্রেস বিজ্ঞপ্তি :
আশেক উল্লাহ রফিক এমপি বলেছেন, জাতির জনকের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলকেও ঘাতকরা ভয় পেয়েছে। ইতিহাসের নিকৃষ্টতম ঘাতক জিয়া গংরা ভেবে ছিল জাতির জনকের পরিবারের কেউ বেঁচে থাকলে জাতিকে বিভ্রান্ত করা যাবে না। স্বাধীন দেশকে আবারো পরাধীন করা যাবে না। তাই শেখ রাসেলকেও তারা নৃশংসভাবে হত্যা করেছে ১৫ আগস্ট। সেদিন বঙ্গবন্ধুর ছোট ছেলে রাসেলের এই আর্তচিৎকারে স্রষ্টার আরশ কেঁপে উঠলেও টলাতে পারেনি খুনি পাষাণদের মন। বঙ্গবন্ধু এবং তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যের মতো এই নিষ্পাপ মহাশিশুকেও ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট ঠান্ডা মাথায় খুন করা হয়।
তিনি রবিবার বেলা ১২টায় মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত শেখ রাসেলের ৫৭ তম জন্মদিনের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। শেখ রাসেলের ৫৭ তম জন্মদিনে ১৫ আগস্ট জাতির জনকের পরিবারের শহীদ সকল সদস্যের রুহে আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মাস্টার লিয়াকত আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন মহেশখালীর পৌর মেয়র মকছুদ মিয়া, সহসভাপতি নুরুল আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্রজ গোপাল ঘোষ, জেলা পরিষদ সদস্য রুহুল আমিন, দপ্তর সম্পাদক নির্মল চক্রবর্তী, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক সাজেদুল করিম উপপ্রচার সম্পাদক এহছানুল করিম,ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক কুতুব উদ্দিন ইলাহী, মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদ সেলিনা আকতার সহ নেতৃবৃন্দ।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।