৭ সেপ্টেম্বর (সোমবার) বহুল প্রচারিত ও পাঠক প্রিয় অনলাইন কক্সবাজার নিউজ ডটকমে” ইসলামপুরে প্রতিবন্ধী শিক্ষকের ধান ক্ষেত নষ্ট করলো দূর্বৃত্তরা ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমাদের দৃষ্টি গোচর হয়েছে। সংবাদের প্রতিটা তথ্য মিথ্যা ও বানোয়াট।যা আমাদের ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত বৈধ জমির অবৈধ জবর দখল চেষ্টাকে বৈধ করতে এ মিথ্যা কল্প কাহিনী সাজিয়ে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশনে প্রতিবেদককে প্ররোচিত করেছে শিক্ষকতা ও প্রতিবন্ধীর আড়ালে ভূমি খেকো লোভি নাজিম উদ্দিন।প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে আমরা ও একই এলাকার এজাহার আহমদের স্ত্রী নাজিম উদ্দিনের মা গুল চেহের বেগম ওয়ারিশ সূত্রে নাপিতখালী মৌজার বিএস ৪২ নং খতিয়ানের, বিএস দাগ ১৭৫৪ নং এ যে পরিমাণ জমি প্রাপ্ত হয়। তা থেকে তার মায়ের প্রাপ্ত অংশ ২৫ শতক জমি নাজিম উদ্দিন তার মা গোল চেহের বেগম থেকে হেবা নিয়ে সৃজিত বিএস খতিয়ান নং ১৫৭৬ এত সম্পন্ন করে।কিন্তু সে উক্ত দাগের অবশিষ্ট আমাদের প্রাপ্ত ২০ শতক জমিসহ মোট ৪৫ শতক সম্পুর্ন জোর পূর্বক ভাড়াটে মহিলা দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ জবর দখলের চেষ্টা করে আসছে।উক্ত জায়গা দখল বেদখল নিয়ে অপ্রীতিকর ঘটনার আশংকায় জমির বৈধ মালিক গংয়ের পক্ষে আমি হালিম উল্লাহ এ নিয়ে তার বিরুদ্ধে ঈদগাঁহ পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে সম্প্রতি অভিযোগ দায়ের করি।যা বর্তমানে তদন্ত কেন্দ্রের এসআই ফরিদের নিকট তদন্তাধীন।বার বার নোটিশ ইস্যুর পরেও নানা অজুহাতে এ ভূমি খেকো নাজিম তদন্ত কেন্দ্রে উপস্থিত না হয়ে উল্টো আমাদেরকে বিভিন্ন সাজানো মামলায় ফাঁসানোসহ মারধরের হুমকি দিয়ে বেড়াচ্ছে এলাকায়।সর্বশেষ বিগত ৬ সেপ্টেম্বর রাতে উক্ত ভূমি লোভি নাজিম আমাদের অংশের জমিতে রাতের আধাঁরে ভাড়াটে মহিলা সন্ত্রাসী পহরায় ধান চারা রোপনের চেষ্টা চালায়। যা জেনে এলাকার মানুষ থু থু ফেলে এ ভূমি দস্যুকে উদ্দেশ্য করে। রাতের আধাঁরের এ জঘন্য ঘটনাকে ধামা চাপা দিতে উক্ত জমির উপর তার অবৈধ জবর দখল প্রতিষ্ঠা করতে প্রশাসনকে বিভ্রান্ত করার হীন উদ্দেশ্যে এ অবৈধ জমি দখল চেষ্টাকারী নাজিম উদ্দিন নিজেকে চকরিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং প্রতিবন্ধী বিষয়টি পুঁজি করে প্রশাসনের আনুকূল্য পাওয়ার অপচেষ্টায় শতভাগ বানোয়াট এ সংবাদ পরিবেশন করিয়েছে। তাই আমরা ঘোষণা দিচ্ছি, সে যদি প্রকৃত জমির মালিক হয়, তাহলে প্রশাসনিক কিংবা স্থানীয় শালিশে বসে কাগজপত্রের মাধ্যমে তার মালিকানা প্রমাণ করুক।প্রমাণ করতে পারলে মালিকানা দাবি করব না। কিন্তু সে অবৈধ মালিকানা দাবি করায় কোন মিমাংসা বৈঠকে উপস্থিত না হয়ে অবৈধ জবর দখল চেষ্টা অব্যাহত রাখতে শিক্ষকতা ও প্রতিবন্ধীকে পুঁজি করে চলছে। অথচ আমরা সব ভাইয়েরা সরকারি নানা উচ্চ পদের চাকুরিতে কর্মরত। কিন্তু আমরা এসবের পুঁজি করিনা।প্রতারকদের কাজ হচ্ছে নিজেকে সাধু সাজানো তাই এ-ই নাজিম উদ্দিন প্রতিনিয়ত এসব করে চলছে।আমরা এহেন মিথ্যা সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।প্রশাসনকে উক্ত মিথ্যা সংবাদে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ করছি।

প্রতিবাদকারী
মোঃ হালিম উল্লাহ , হামিদুর রহমান ও কামরুজ্জামান ইদু
পিতা-ছৈয়দ করিম
মধ্য নাপিতখালী, ইসলামপুর,কক্সবাজার