আব্দুল মালেক :
গত ৬ ই আগস্ট পর্যটন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের গৃহীত প্রস্তাবনায় সেন্টমার্টিনে পর্যটক রাত্রিযাপন নিষিদ্ধ ও সীমিতকরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। উক্ত সিদ্ধান্ত পুনঃবিবেচনার জন্য সেন্টমার্টিন ও কক্সবাজার জেলা হোটেল মালিক সমিতি, রেষ্টুরেন্ট মালিক সমিতি, দোকান মালিক সমিতি, বোট মালিক সমিতি, বাস মালিক সমিতি, জাহাজ মালিক সমিতিসহ পর্যটন শিল্পের সাথে জড়িত সকলেই ইতিমধ্যে বিভিন্ন মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। সংশ্লিষ্ট মহল মনে করেন, সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটক রাত্রিযাপন নিষিদ্ধ করলে প্রায় ৩ লক্ষ মানুষ জীবিকা হারা হয়ে পড়বে।
আজ সোমবার ৩১শে আগস্ট বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনে সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটক ভ্রমন সীমিত এবং রাত্রিযাপন নিষিদ্ধকরণের সিদ্ধান্ত পুনঃবিবেচনার জন্য স্টেক হোল্ডারদের বক্তব্য নিয়ে পর্যটন মন্ত্রণালয়ে একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের সিইও জাবেদ আহম্মেদ এর সাথে সাক্ষাৎ করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ট্যুর অপারেটরস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টোয়াব) এর প্রেসিডেন্ট জনাব রাফিউজ্জাম। ভাইস প্রেসিডেন্ট সিবলুল আজম কুরাইশী, ট্যুর অপারেটরস্ এসোসিয়েশন অব কক্সবাজার (টুয়াক) এর সভাপতি তোফায়েল আহমদ, টুয়াক সেক্রেটারি আসাফ উদ-দৌলা আশেক, সেন্টমার্টিন হোটেল রেস্টুরেন্ট মালিক সমিতি ও দ্বীপের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আব্দুর রহিম জিহাদী, জাহাজ মালিক সমিতি, বিশ্ববিদ্যালয়ের টুরিজ্যম এন্ড হসপিটালিটি ডিপার্টমেন্ট প্রতিনিধি, দোকান মালিক সমিতি, পরিবহন ও বাস মালিক সমিতির মালিকগণসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।