২০০৭ সালের শেষের দিকে টেকনাফ পৌরসভার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত ঝর্ণাচত্বরের পানির ফোয়ারা যা সৌন্দর্যবর্ধনের লক্ষ্যে স্থাপন করা হয়েছিল। উক্ত পানির ফোয়ারাটিতে রাত্রীকালীন নিয়নবাতিরও ব্যবস্থা ছিল। কালের দুষ্পরিবর্তনে, অযত্নে-অবহেলায় ঝর্ণাচত্বরের সেই নান্দনিক পানির ফোয়ারাটি পরিণত হয় ডাস্টবিনে; যা টেকনাফের ঐতিহ্য ও সুনামের জন্য হুমকিস্বরূপ।
শিক্ষার্থী ও সুশীল সমাজের দাবী, “টেকনাফ শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত ঝর্ণাচত্বরের পানির ফোয়ারাটিতে কি আর কখনো জলধারা বইবে না? রাতে কি নিয়নবাতি আর জ্বলবে না পানির ফোয়ারাটিতে? ঐশ্বর্যে রঙিন থেকে বেখেয়ালে হলো সাদাকালো। সাদাকালোই কি রয়ে যাবে চিরকাল?”
বর্তমানে পুরো টেকনাফ উপজেলায় সরকারি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও জাতীয় বেসরকারি সংস্থাও উন্নয়ন কাজে সহযোগিতা করে যাচ্ছে। তাদেরকে বিষয়টি ব্যক্তপূর্বক ঝর্ণাচত্বরের পানির ফোয়ারাটির সংস্কারকাজটিও যেতে পারে, এমনটাই আশা করছেন সবাই।
এ ব্যাপারে যথাযথ কর্তৃপক্ষের আন্তরিক সুদৃষ্টি ও দ্রুত পদক্ষেপ কামনা করছি।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।