নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
মহামারী করোনা ভাইরাস চলাকালিন সরকার প্রধান চাচ্ছেন দেশের জনগণ ঘরে থেকে সুরক্ষা থাকুক।পরিবার, সমাজ ও দেশকে এই মহামারী করোনা ভাইরাস থেকে রুখতে একমাত্র ঘরে থাকাকে নিরাপদ মনে করছে তারা। এজন সরকার জনগনের জন্য স্থানীয় প্রতিনিধির মাধ্যমে খাদ্য সহায়তা নিশ্চিত করনে বড় বাজেট ঘোষনা দিয়ে প্রতিটি ঘরে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেয়ার নিশ্চয়তা দিয়েছেন। সেই সাথে দেশের এনজিও-আইএনজিও গুলো এগিয়ে এসেছে সাধারন জনগনের খাদ্য সহায়তায়।
কিন্তু দৃশ্যপট ভিন্ন দেখা যাচ্ছে। স্থানীয় ইউনিয়ন পরিশদের চেয়ারম্যান, মেম্বারগণ সঠিক তালিকা প্রণয়ন না করে নিকট আত্মীয় ও নিজ নামে ত্রানগুলো নিয়ে বাজারের বিভিন্ন দোকানে বিক্রি করে দিচ্ছে। এত সরকারের উদ্দেশ্য সফল হচ্ছেনা এমন কিছু অসৎ জনপ্রতিনিধির কারণে।
রামুর কাউয়ারখোপ বাজার এর মোহাম্মদ হারুন সওদাগরের মুদির দোকান থেকে ত্রাণের চাউল ও এনজিও সংস্থা কর্তৃক দেওয়া বিস্কুট এর কার্টুন উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২ জুলাই) দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রণয় চাকমা অভিযান চালিয়ে ২৬ বস্তা চাউল ও ৭ কার্টুন বিস্কুট উদ্ধার করেন।
কাউয়ারখোপ ইউপির ৮নং ওয়ার্ডের সদস্য হাবিব উল্লাহ ও ৫নং ওয়ার্ডের সদস্য আবদুল্লাহসহ প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সংস্থা কর্তৃক অসহায়দের জন্য দেওয়া চাউল ও বিস্কুটগুলো ইউনিয়ন পরিষদ থেকে আত্মসাৎ করার জন্য সরিয়ে নেয়া হয়।
মোস্তাক চেয়ারম্যান ত্রানের তালিকায় নিকট আত্মীয়দের নাম দিয়ে ত্রানগুলো তার নিজের ঘরে নিয়ে যায়।
এব্যাপারে কাউয়ারখোপ ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদের সাথে সকালে কথা বলতে মুঠোফোনে কল করা হলে তার নাম্বার বন্ধ দেখায়।
মুদির দোকান থেকে ২৬ বস্তা ত্রাণের চাউল ও ৭ কার্টুন বিস্কুট উদ্ধার
পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।