মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী :

গুরতর অসুস্থ রোগী ছাড়া সংশ্লিষ্ট উপজেলার ইউএনও’র অনুমতি ব্যতিত নৌপথ ও স্থলপথে মহেশখালী-কক্সবাজার বা মহেশখালী-চকরিয়া রুটে কোন যাত্রী পরিবহন করা যাবেনা। বিনা অনুমতিতে এসব পথে কোন যাত্রী পরিবহন করা হলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কক্সবাজার শহরের নাজিরাটেক ঘাট ও ৬ নাম্বার ঘাটে কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের অভিযান চালিয়ে ফেইসবুক পেইজের দেওয়া এক স্ট্যাটাসে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন এ হুশিয়ারী দেন। ২২ এপ্রিল বুধবার এ অভিযান চালানো হয়।

প্রসঙ্গত, গত ১৬ এপ্রিল মহেশখালী উপজেলায় ৩ জন করোনা ভাইরাস রোগী সনাক্ত করা হয়। তারা হলেন, শাপলাপুর ইউনিয়নের-মুকবেকী এলাকার মোঃ বশিরের পুত্র গার্মেন্টস কর্মী মোঃ রায়হান (২৪) এবং অপরজন মুরুং ঘোনা এলাকার আবদুল খালেকের পুত্র আবু হানিফ (১৭), সে ছাত্র। অন্যজন হলো, বড় মহেশখালী ইউনিয়নের মিয়াজি পাড়ার হালিমা সাদিয়া (২৫), সে গৃহবধু।

এদিকে, বুধবার ২২ এপ্রিল নগরীর বিসিক এর বিভিন্ন কারখানা পরিদর্শন করেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসনে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। এসময় কারখানা কর্তৃপক্ষ করোনা ভাইরাস সংক্রামণ প্রতিরোধে তাদের নিজস্ব সুরক্ষা সম্পর্কিত কার্যক্রম সম্পর্কে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে অবহিত করেন। কারখানায় করোনা ভাইরাস সংক্রামণ প্রতিরোধে কর্মরত ম্যানেজার ও শ্রমিকদের আরো সতর্কতা মূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশনা প্রদান করা হয়।