প্রেস বিজ্ঞপ্তি
আশেক উল্লাহ রফিক এমপি বলেছেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের মাধ্যমে দেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলন। ওই ভাষণের পর থেকে জাতি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নেয়। যার ফলে এই ভাষণ বিশ্বের একটি শ্রেষ্ঠ ভাষণ হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এই ভাষণ জাতির জন্য অনুপ্রেরণা। ১৭ই মার্চ জাতির এই শ্রেষ্ঠ সন্তানের জন্ম হয়েছিল বলেই আমরা একটি স্বাধীন দেশ পেয়েছি। এই দুই ঐতিহাসিক দিনকে আমরা যথাযোগ্য মর্যদায় পালন করতে চাই। আমরা জাতির শ্রেষ্ট সন্তান জাতির জনকের আদর্শ অনুসরণ করে এগিয়ে যেতে চাই। তিনি গতকাল বিকেল ৪টায় মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার পাশা চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ও উপ-প্রচার সম্পাদক এহছানুল করিমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্ঠা ডাঃ নুরুল আমিন, সহসভাপতি এম আজিজুর রহমান, পৌর মেয়র মকছুদ মিয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ফরিদুল আলম, মাস্টার লিয়াকত আলী, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডঃ আবু তালেব, ব্রজগোপাল ঘোষ, দপ্তর সম্পাদ বাবু নির্মল চক্রবতর্ী, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক ছালেহ আহমদ, অধ্যক্ষ সরওয়ার কামাল, কামরুল ইসলাম চেয়ারম্যান, পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক এম রফিকুল ইসলাম কাউন্সিলর, ছোট মহেশখালীর সাধারণ সম্পাদক এনামুল করিম, হোয়ানকের জাফর আলম জফুর, মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেলিনা আকতার, যুবলীগের আহবায়ক সাজেদুল করিম, যুগ্ম আহবায়ক এডঃ শেখ কামাল, শ্রমিকলীগের আবদু শুক্কুর, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হালিমুর রশিদ ও ছাত্রলীগ নেতা শাহনেওয়াজ। উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টা মৌলভী বশির উল্লাহ, সহসভাপতি এম ফোরকান বিএ, নুরুল আলম, যুগ্ম সম্পাদক মু. রুহুল আমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক আহসান উল্লাহ বাচ্চু, মোশারফ হোসেন খোকন চেয়ারম্যান, মাস্টার মাহবুবুল আলম, প্রণব কুমার দে, মির কাসেম বিএ, মুক্তিযোদ্ধা নুরুল হক, নুর বক্স, রুহুল আমিন, সেলিম চৌধুরী মোস্তফা কামাল চেয়ারম্যান, সাবেক চেয়ারম্যান শামসুল আলম, সরওয়ার আজিম, আবদু সামাদ সিকদার, শান্তি লাল নন্দী, সিরাজ মিয়া বাশি, নবীর হোসেন ভুট্টু, ডাঃ ওসমান সরওয়ার, রবি আলম, নুরুল আমিন,। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শততম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচীর মধ্যে রয়েছে সকাল সাড়ে ৬টায় জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল ৭টায় জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ অর্পন, সকাল ৮টায় দিনব্যাপী ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ প্রচার, সকাল ১০টায় দোয়া মাহফিল ও কেক কর্তন, বেলা দেড় টায় দুস্তদের মাঝে খাবার ও মিস্টি বিতরণ, বিকাল ৪টায় কেন্দ্রিয় কর্মসূচীর অংশ হিসাবে বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালা প্রনয়ন ও অনুষ্টানে অংশগ্রহন ও রাত ৮টায় বঙ্গবন্ধুর জন্মক্ষনে আতশবাজি উৎসব।