চকরিয়া প্রতিনিধি:

কক্সবাজারের পেকুয়ায় ‘মা ও শিশুর পুষ্টি পরিস্থিতির উন্নয়ন প্রকল্প’র কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা সুষ্ঠ ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে। চকরিয়া পৌরসভার ভরামুহুরীস্থ বেসরকারী সংস্থা এসএআরপিভি (সোসাল এ্যাসিস্ট্যান্স এন্ড রিহ্যাবিলিটেশন ফর দি ফিজিক্যালি ভালনারেবল)’র তত্ত¡াবধানে শনিবার (৮ র্ফেরুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় পেকুয়া জিয়াউর রহমান উপকূলীয় কলেজ ও বিএমআই কলেজের হলরুমে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

এসএআরপিভি’র সুত্রে জানা যায়, এসএআরপিভি’র মাধ্যমে ডাবিøউএফপি ও এসিএফ’র অর্থায়নে পেকুয়ায় মা ও শিশুর পুষ্টি পরিস্থিতির উন্নয়নে উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে ৮৪ জন কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রদান করে। ওই পদের বিপরীতে ৪৯৮ জন প্রার্থী (নারী) পরীক্ষায় অংশ নেন। শনিবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত শহীদ জিয়াউর রহমান উপকূলীয় কলেজ ও বিএমআই কলেজের হল রুমে ৬০ নাম্বারের এ পরীক্ষাটি সম্পন্ন হয়। এসময় পরীক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সদস্যরা সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন।

নিয়োগ পরীক্ষায় উপস্থিত ছিলেন,এসএআরপিভি’র আঞ্চলিক পরিচালক কাজী মাকসুদুল আলম মুহিত, এসএআরপিভি’র নিউট্রেশন প্রধান মহসিন হোসেন, টিসিএন নুরুন্নবী ছিদ্দিকী, আলী হোছাইন, আদনান, ইয়াছমিন সুলতানা, নুরুল আমিন বাহাদুর প্রমুখ। তারা বলেন,শান্তিপূর্ণভাবে পরীক্ষাটি সম্পন্ন হওয়ায় চকরিয়া-পেকুয়া আসনের এমপি জাফর আলম সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। পুষ্টি কার্যক্রমটি চালু হলে পেকুয়ায় মা ও শিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষিত হবে। এসএআরপিভি’র আঞ্চলিক পরিচালক কাজী মাকসুদুল আলম মুহিত বলেন, এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটি স্থানীয় পত্রিকায় প্রকাশ করে পেকুয়া উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন পরিষদে, সরকারী হাসপাতাল ও কমিউনিটি ক্লিনিক গুলোতে ব্যাপক প্রচার করায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়ে যায়। যার ফলে এলাকার যোগ্য প্রার্থীরা পরীক্ষায় অংশ নেয়ার সুযোগ পেয়েছে।