সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:
হুফফাজুল কুরআন ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ রামু উপজেলা শাখার ব্যবস্থাপনায় হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা’১৯ সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সকাল দশটা থেকে রামু চাকমারকুল আলী হোসাইন সিকদার পাড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। হুফফাজুল কুরআন ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা সভাপতি মাওলানা হাফেজ দেলোয়ার হোসাইনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় প্রধান বিচারক ছিলেন, সংগঠনের জেলা উপদেষ্টা মাওলানা হাফেজ আব্দুর রহিম রাহী। সহকারী বিচারক ছিলেন, হুফফাজুল কুরআন ফাউন্ডেশনের কক্সবাজার জেলা সহ-সভাপতি মাওলানা হাফেজ একরামুল হক, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা হাফেজ জামাল উদ্দীন তাওহীদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মিজানুর রহমান।
হুফফাজুল কুরআন ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা উপদেষ্টা মাওলানা হাফেজ জহুরুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথি ছিলেন, কক্সবাজার জেলা পরিষদ সদস্য নুরুল হক কোম্পানী। প্রধান মেহমান ছিলেন, আল-জামিয়াতুল ইসলামিয়া দারুল উলুম চাকামারকুলের নির্বাহী পরিচালক মাওলানা সিরাজুল ইসলাম সিকদার। বিশেষ অতিথি ছিলেন, রামু মাজহারুল উলুম মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা মুহাম্মদ হারুন, জামেয়াতুল উলুম মাদ্রাসার পরিচালক ও হুাফফাজুল কুরআন ফাউন্ডেশনের জেলা সহ-সভাপতি মাওলানা হাফেজ শামসুল হক, এলাকার সমাজপতি আমীর হোসাইন সিকদার, উখিয়ারঘোনা তা’লিমুল কুরআন মাদ্রাসার নির্বাহী পরিচালক মাওলানা মুহাম্মদ হাসান, কলঘর বাজারস্থ হযরত হাফছা র. মহিলা হিফজখানার পৃষ্ঠপোষক আলহাজ্ব মাহমুদুল হক কোম্পানী।

হুাফফাজুল কুরআন ফাউন্ডেশন কক্সবাজার জেলা যুগ্ম-সম্পাদক হাফেজ মুহাম্মদ আবুল মঞ্জুরের সঞ্চালনায় এ প্রতিযোগিতায় রামু উপজেলা সভাপতি মাওলানা হাফেজ আশেকুর রহমান, সহ-সভাপতি মাওলানা হাফেজ সুলাইমান, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা হাফেজ ছৈয়দ করীম, দায়িত্বশীল মাওলানা হাফেজ নুরুল আমিন, মাওলানা আবুল কালাম, মাওলানা আজিজুর রহমান, মাওলানা হাফেজ কামাল, হাফেজ মনির আহমদসহ হুফফাজের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল ও বিভিন্ন হিফজখানার শিক্ষকবৃন্দ, দ্বীনি শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
রামু উপজেলায় তৃতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতায় ক. (০৫ পারা), খ. (১০পারা), গ. (২০পারা) ও ঘ. (৩০পারা) গ্রুপে প্রায় একশত প্রতিযোগি অংশগ্রহণ করে। এদের মধ্য থেকে জেলা প্রতিযোগিতার জন্য সর্বমোট ২১ জন প্রতিযোগী ইয়েস কার্ড প্রাপ্ত হয়ে পুরস্কৃত হয়। উপজেলা পর্যায়ে কৃতিত্ব স্থাপনকারী এ প্রতিযোগীরা আগামীতে অনুষ্ঠিতব্য কক্সবাজার জেলা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। সেখান থেকে উত্তীর্ণ হওয়া সাপেক্ষে বিভাগ হয়ে জাতীয়ভাবে তারা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবে।