নিজস্ব প্রতিবেদক :

বিশ্বের দীর্ঘতম বালুকাময় সমুদ্র সৈকতে কক্সবাজারে মুজিববর্ষ উপলক্ষে ২০২০-২০২১ বছরব্যাপী ‘ডিজিটাল পর্যটন’ নামক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে রান বাংলাদেশের সাথে যৌথভাবে ‘ডিজিটাল পর্যটন’ উৎসব আয়োজন করতে যাচ্ছে টেকগনাইজ সল্যুশন লিমিটেড। বছরব্যাপী কর্মসূচি পালনের লক্ষ্যে গত ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবসে রান বাংলাদেশ ও টেকগনাইজ সল্যুশন মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়।স্বাধীন বাংলাদেশকে পর্যটকদের কাছে বিশ্বের অন্যতম পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে ১৯৭২ সালের সংবিধানের ১৪৩ নং আদেশের মাধ্যমে একটি পর্যটন সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সৃষ্টিলগ্ন থেকে প্রতিষ্ঠানটি রূপময় বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও পর্যটন আকর্ষণীয় স্থাপনাসমূহ দেশি-বিদেশী পর্যটকদের কাছে প্রচার এবং পর্যটন সেবা প্রদান করে এসেও আশানুরূপ ফলাফল দেখেনি বাংলাদেশ। এই ধারাবাহিকতায় গত ১০ বছর ধরে কক্সবাজারে উন্নয়নের ও পরিবর্তনের সচিত্র সংরক্ষণ করে আসছে রান বাংলাদেশ। এক কথায় ‘আর্কাইভ অব কক্সবাজার’। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে দৌড় গতিতে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে, গড়ে উঠছে আত্মপ্রত্যয়ী বাংলাদেশ। মূলত পর্যটন ভিত্তিক বাংলাদেশকে সকলের সামনে তুলে ধরার উদ্দেশ্যে এ ধরনের একটি প্রকল্পের উদ্যোগ গ্রহণ যার মূলে রয়েছেন মজিবুর রহমান রানা। দেশের পর্যটন ভিত্তিক স্থান, উল্লেখযোগ্য তথ্যাদি ও উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলো সকলের সামনে তুলে ধরতেই তার এই ‘রান বাংলাদেশ’ আইডিয়ার উদ্যোগ গ্রহণ। রান বাংলাদেশ এর প্রতিষ্ঠাতা মোঃ মজিবুর রহমান রানা বলেন, সেই সিরাজগঞ্জ থেকে এসে দীর্ঘ ১০বছরের ও বেশি সময় ধরে এই কক্সবাজার জেলায় কাজ করছি। কিছু ডিজিটাল আইডিয়া বাস্তবায়নে। যা কিনা বাস্তবায়িত হলে দেশের পর্যটন শিল্পে পরিপূর্ণ ডিজিটাল সেবা পাবে এবং তাতে দেশের তৃণমূল পর্যায়ে থাকা মানুষেরাও উপকৃত হবে। পর্যটনে ওয়ান স্টপ সার্ভিস ‘ডিজিটাল পর্যটন/ট্যুরিজম’ হাতের মুঠোয় সকল সেবা ‘ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন’ এর মাধ্যমে বাংলাদেশের ট্যুরিজম সেক্টর কে ডিজিটালাইজ করে। মজিবুর রহমান রানার বাড়ি সিরাজগঞ্জ। কিন্তু তিনি ১০ বছরেরও অধিক সময় ধরে বসবাস করছেন কক্সবাজারে। এই দীর্ঘ ১০ বছরে তিনি ছুটে বেরিয়েছেন কক্সবাজারের বিভিন্ন জায়াগায়। ক্যামেরাবন্দি করেছেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরা কক্সবাজারকে। শুধু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যই নয়, আমাদের বর্তমান সরকারের বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন মূলক প্রকল্পেরও ছবি রেখেছেন তিনি তার ভান্ডারে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের দেশ, স্বপ্নের পর্যটন, বাস্তবায়নে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর পাশাপাশি ডিজিটাল পর্যটন/ট্যুরিজামে যৌথভাবে কাজ করে যাবে টেকগনাইজ সল্যুশন এবং রান বাংলাদেশ। গত দশ বছর ধরে রান বাংলাদেশ এর প্রতিষ্ঠা তা মোঃ মজিবুর রহমান রানা আইসিটিতে পারদর্শি থাকায়, টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী অফিসার “ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার “এর মাধ্যেমে আজ থেকে দশ বছর আগের পিছিয়ে থাকা টেকনাফ সেন্টমার্টিন এর জনগণের মাঝে ডিজিটাল সেবা ও প্রশিক্ষণ দিয়ে আশার পাশাপাশি, কক্সবাজারে বর্তমান সরকারের প্রতিটি উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের সচিত্র সংরক্ষণ করে তা বিশ্ব বাসির কাছে তুলে ধরার অক্লান্ত চেষ্টা করে এসেছে একজন ডিজিটাল সৈনিক হিসেবে। তিনি আজও তার পরিসরে থেকে, তার ইউটিউব চ্যনেল ও সোসাল মিডিয়ার মাধ্যেমে এপর্যন্ত বর্তমান সরকার এর উন্নয়নমূলক প্রায় ২ শতাধিক ভিডিও নিজ উদ্যেগেই বিশ্ববাসীর সামনে প্রচার এর উদ্দেশ্যে তৈরী করেছেন এবং তিনি বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের বিকাশে বিভিন্ন উদ্ভাবনীও আইডিয়া বাস্তবায়নের প্রচেষ্টায় আজও থেমেনেই। ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ বিনির্মাণে তারুণ্যের শক্তি বাংলাদেশের সমৃদ্ধি অর্জনে, দেশের তৃণমূল পর্যায়ে থাকা প্রতিটি ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার ব্যবহারের মাধ্যেমে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পকে আরো সহজ ও সহজ থেকে সহজতর করে ট্যুরিজম সেবাকে আরো আকর্ষণীয়ভাবে এবং বাংলাদেশকে পর্যটন বান্ধব ট্যুরিজম সেবায় রূপান্তর করে জনগনের দার গোড়ায় পৌছে দিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে এর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার প্রয়াাসে কাজ করছে রান বাংলাদেশ। ডিজিটাল বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির আইসিটির ভুমিকায় ‘ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন’ দিয়ে এই সেবাকে সবসময় মনিটরিং মাধ্যমে সেবার মান উন্নয়ন করে ট্যুরিস্টদের জন্য একটি আস্থার মাধ্যেম হিসেবে কাজ করবে রান বাংলাদেশ এর ‘ডিজিটাল পর্যটন/ট্যুরিজম’। রুপকল্প ভিশন ২০২১-২০৪১ ও এসডিজি বাস্তবায়ন এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে ‘রান বাংলাদেশ’ যার মূল উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যেই হলো পর্যটন শিল্পকে ডিজিটালাইজ করা। এরই ধারাবাহিকতায় ডিজিটাল টেকনিক্যল সাপোর্ট ও সল্যুশানের সহোযোগিতায় রান বাংলাদেশ ও টেকগনাইজ সল্যুশন গত ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবসে সংস্থা দুটি মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে পর্যটন খাতে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে উৎসায়িত করা ও নতুন ও আকর্ষণীয় পর্যটন এলাকা চিহ্নিতকরণ এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনবল তৈরি করাসহ আরো কিছু আইডিয়া নিয়ে কাজ করে চলেছে। গত দশ বছর ধরে নিজ উদ্যেগে ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রনালয় এর প্রতি মন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এর অনুপ্রেরণা নিয়ে রান বাংলাদেশ এখন থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের দেশ, স্বপ্নের পর্যটন বাস্তবায়নে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর পাশাপাশি ডিজিটাল পর্যটন/ট্যুরিজম-এ যৌথভাবে কাজ করে যাবে টেকগনাইজ সল্যুশন এবং রান বাংলাদেশ। মুজিববর্ষ উপলক্ষে ২০২০-২০২১ বছরব্যাপী ‘ডিজিটাল পর্যটন’ নামক অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে যাচ্ছে বিশ্বের দীর্ঘ তম বালুকাময় সমুদ্র সৈকতে কক্সবাজারে। আর এই আইডিয়াকে স্বাগত জানিয়ে এবং বাংলাদেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধ রূপে গড়ে তুলতে ভিশন ২০২১, ভিশন-২০৪১ ও এসডিজি বাস্তবায়নে গুরুত্বারোপে ‘তারুণ্যের ভাবনায় কেমন দেখতে চাই আগামীর পর্যটন শহর কক্সবাজার’ গড়তে কক্সবাজার জেলার জেলা প্রশাসক মো: কামাল হোসেন ডিজিটাল পর্যটন/ট্যুরিজাম বান ও পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের মাধ্যেমে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন বাস্তবায়নে রান বাংলাদেশকে কাজ করার অনুমতি প্রদান করেন। গত দশ বছর ধরে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রনালয় এর প্রতি মন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এর অনুপ্রেরণায় ‘রান বাংলাদেশ’ বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে পর্যটন খাতে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে উৎসায়িত করা ও নতুন আকর্ষণীয় পর্যটন এলাকা চিহ্নিতকরণ এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনবল তৈরি করা সহ আরো কিছু আইডিয়া নিপড কাজ করে চলেছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘স্বপ্নের দেশ, স্বপ্নের পর্যটন’ বাস্তবায়নে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর পাশাপাশি ডিজিটাল পর্যটন এ যৌথভাবে কাজ করে যাবে টেকগনাইজ সল্যুশন এবং রান বাংলাদেশ।