মোঃ জয়নাল আবেদীন টুক্কু, নাইক্ষ্যংছড়ি :
সারা দেশের ন্যায় নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় চারটি কেন্দ্রে শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে জে.এস.সি (জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট) জে.ডি.সি (জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট) পরীক্ষা। নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ছালেহ আহমদ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় ও মদিনাতুল উলুম মডেল ইনস্টিটিউট আলিম মাদরাসার ২টি কেন্দ্রে অংশ নেওয়া পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৭৬০ জন। তার মধ্যে নাইক্ষ্যংছড়ি ছালেহ আহমদ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে অংশ নিচ্ছে ৪ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর মাধ্যে রয়ছে নাইক্ষ্যংছড়ি ছালেহ আহমদ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়, নাইক্ষ্যংছড়ি মাধ্যমিক বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, চাকঢালা এস.ই.এস.ডিপি জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয়, সোনাইছড়ি উচ্চ বিদ্যালয়। এতে মোট পরীক্ষার্থী ৪২৯ জন। ১৮৫ জন ছাত্র আর ২৪৪ ছাত্রী। মদিনাতুল উলুম মডেল ইনস্টিটিউট আলিম মাদরাসার কেন্দ্রে জেডিসি পরীক্ষায়ও অংশ নিচ্ছে ৪ টি প্রতিষ্ঠান এর মধ্যে মাদনাতুল উলুম মডেল উলুম মডেল ইনস্টিটিউট আলিম মাদরাসা, চাকঢালা মহিউচ্ছুন্নাহ দাখিল মাদরাসা, বাইশারী শাহ নুরুদ্দিন (রা:) দাখিল মাদরাসা ও ঘুমধুম মিশকাতুন্নবী দাখিল মাদরাসা। এতে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৩১জন। তার মধ্যে ১২৭জন ছাত্র, ২০৪জন ছাত্রী। এদিকে নাইক্ষ্যংছড়ি ছালেহ আহমদ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে অতিরিক্ত ফি নেওয়ার অভিযোগ করে অনেক অভিভাবক জানান, সরকারী নীতিমালা অনুযায়ী ১৫০ টাকা প্রবেশ পত্রের নামে কেন্দ্র ফি: নির্ধারিত থাকলেও এই প্রতিষ্ঠানে আদায় করেছেন প্রতি শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ৪০০ টাকা হারে। এই বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি এস.এ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহাদাত হোসেন জানান, সংশ্লিষ্টদের সাথে বৈঠকের মাধ্যমে ৪০০টাকা হারে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। কারণ কেন্দ্র চলাতে হলে বিভিন্ন খরচ আছে। এই বিষয়ে উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার সোহরাব হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, অতিরিক্ত ফি: নেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে আমার জানা নেই।