নিজস্ব প্রতিবেদক:
দক্ষিণ এশিয়ার সাহিত্যের অন্যতম সম্মাননা “সার্ক লিটারেচার অ্যাওয়ার্ড-২০১৯” পেলেন কক্সবাজার সদরের বৃহত্তর ঈদগাঁও এর পোকখালী ইউনিয়নের মধ্যম ইছাখালী গ্রামের বাসিন্দা জাতিসত্ত্বার কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা। তিনি ওই এলাকার হাজী সিকান্দরের বড় ছেলে।
৯ অক্টোবর ভারতের নয়াদিল্লির ইন্ডিয়া ইন্টান্যাশনাল সেন্টারের সি ডি দেশমুখ অডিটোরিয়ামে কবি মুহম্মদ নূরুল হুদাকে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন সত্য একাডেমির প্রেসিডেন্ট প্রফেসর চন্দ্র শেখর কামবারা।
কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা ছাড়াও মালদ্বীপের কবি ও গবেষক আশরাফ আলী এবং নেপালের কবি ভীষ্ম উপরেটিকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ থেকে এর আগে ২০০১ সালে একই সম্মাননা পান কবি শামসুর রাহমান। বাংলা সাহিত্যে অবদানের জন্য ২০১৫ সালে কথা সাহিত্যিক সেলিনা হোসেন এই সম্মাননা পান। বাংলাদেশের ইংরেজি সাহিত্যে অবদানের জন্য ২০১১ সালে রুবানা হককে ও ২০১২ সালে ফখরুল আলম এবং সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলামকে সার্ক লিটারেচার অ্যায়ার্ড দেয়া হয়।
এদিকে, কক্সবাজারের এই আলোকিত ব্যক্তিত্ব “সার্ক লিটারেচার অ্যাওয়ার্ড-২০১৯” পাওয়ায় ২৬ অক্টোবর সন্ধ্যায় ঢাকা কাটাবন হুদা সেন্টারে গিয়ে সৌজন্য সাক্ষাত ও ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছে ঢাকাস্থ বৃহত্তর ঈদগাঁও সমিতি।
সাক্ষাতকালে উপস্থিত ছিলেন- সমিতির ওয়ার্কিং কমিটির আহবায়ক ব্যারিস্টার নুরুল আজিম, সিনিয়ার আহবায়ক ফারুক আহমেদ, যুগ্ম আহবায়ক আনোয়ার পারভেজ (রুবেল), কবি মনির ইউছুফ, নুরুল আমিন, সদস্য সচিব শাহরিয়ার পারভেজ, সিনিয়ার সদস্য সচিব রাসেদুল হক রাসেল, যুগ্ম সচিব তাসলিম সামাদ, সেলিম উল্লাহ সুজন, রুকুনজ্জমান সাঈদ, নিশাদ হুদা।
ঢাকাস্থ বৃহত্তর ঈদগাঁও সমিতির সদস্যদের অভিনন্দন জানান কবি হুদা। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জেলা ভিক্তিক ঐক্য, থানা ভিক্তিক ঐক্য, ইউনিয়ন ভিক্তিক ঐক্য, গ্রাম ভিক্তিক ঐক্য, পরিবার ভিক্তিক ঐক্য থাকা আহবান জানান।