সরওয়ার কামাল, মহেশখালীঃ
মহেশখালী উপজেলার ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের খালের উত্তরকুল কাছিম আলীকাটা গ্রামের বাঁশের সাকো মরণফাঁদে পরিনত হয়েছে। এই সাঁকো দিয়ে দৈনিক হাজারো মানুষের পারাপার, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় যাওয়া ছাত্রছাত্রীদের চলাচলে বিঘ্নতা ঘটেছে। মসজিদে মসল্লিরা নামাজ পড়তে যাওয়া বড় সমস্যা হয়ে গেছে। সম্প্রতি সময়ে প্রাইমারী স্কুলের ২য় শ্রেণীর ছাত্র সাঁকো থেকে পিছলে নিছে পানির স্রোতে পড়ে গিয়ে ছিল পথচারীদের সহযোগীতায় উদ্ধার হয়ে কোন রকম জানে বেচেছে। অত্র এলাকার বাসিন্দা আব্দুল গফুর জানান, বাঁশের সাকোঁ দিয়ে পারাপার আমাদের জন্য বেশী কষ্ঠকর হয়ে পড়েছে, স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীদের পারাপারে ঝুঁকিতে পরিনত হয়েছে, শিঘ্রিই আমাদের একটি স্থায়ী কালভার্ট প্রয়োজন। নজরুল ইসলাম ও এরশাদ উল্লাহ জানান, আমরা অত্যন্ত কষ্টে দিনাতিপাত করছি, মসজিদের মুসল্লী ও ছাত্রছাত্রী, গুরুতর অসুস্থ রোগী, গর্ভবতী মহিলা পারাপার করতে বড় কষ্ঠকর হয়ে পড়েছে এবং কোন অনুষ্ঠানাদি সুন্দর মতে করতে পারছি না। তাই প্রশাসন, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও বিত্তশালী লোকদের কাছে আমাদের একান্ত দাবী আমরা স্থায়ীভাবে একটি কালভাট দাবী জানাচ্ছি। এ ব্যাপারে অত্র ওয়ার্ডের মেম্বার আব্দুল মান্নান জানান, ছোট মহেশখালী কাঁছিম আলী কাটা এলাকার সকল জনগনের চলাচলের সাঁকো মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। তারা প্রশাসন ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দদের কাছে সহযোগীতা কামনা করে স্থায়ী কালর্ভাট চায়।
সাকো যেন মরণফাঁদ!
পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।