এম আবুহেনা সাগর, ঈদগাঁও
চট্রগ্রাম-ককসবাজার মহাসড়কের দুইপাশ জুড়ে পল্লী বিদ্যুতের খুটির স্তুপ আর গাড়ী রাখায় যেকোন মুর্হুতে দূর্ঘটনার আশংকা প্রকাশ করেন সাধারন লোকজনসহ যাত্রীরা। উভয় দিক থেকে চলাচলরত দ্রুতগামী দুরপাল্লাসহ নানা যানবাহন যাতায়াতে মারাত্বক ভাবে হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। একদিকে লম্বা লম্বা পরিবহন,অন্যদিকে বৈদ্যুতিক খুটি, আরেকদিকে মহাসড়কের জায়গা সংকীর্ণ। তিন সমস্যায় জর্জরিত যাত্রীসহ পথচারীরা। সারাদিন ব্যস্ত মহাসড়কের অর্ধেক জায়গা দখল করে রাখে পল্লী বিদ্যুতের খুটি আনা নেওয়ার কাজে ব্যবহৃত লম্বা লম্বা গাড়িগুলো। অন্যদিকে খুটির সারি সারি স্তুপ।
দেখা যায়, রামুর রশিদনগর লম্বাঘোনা রাস্তার মাথা হতে জোয়ারিয়ানালা গুচ্ছ গ্রাম রাস্তার মাথা পর্যন্ত প্রায় অর্ধেক রাস্তা দখল করে রাখে এসব খুটি ও লম্বা লম্বা যানবাহন। যার কারনে জায়গা সংকুচিত হওয়ায় অন্যান্য গাড়ী চলাচলে নিদারুন কষ্ট পাচ্ছে এবং দুর্ঘটনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ দূর্ভোগ আর ভোগান্তিতে রক্ষাসহ মানুষের জানমালের নিরাপত্তার লক্ষে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেন পথচারী,যাত্রীসহ এলাকাবাসী। অনেকে আবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও লেখা লেখিও চালিয়ে যাচ্ছেন। রশিদনগর আওয়ামীলীগ সাধারন সম্পাদক সায়েম মোহাম্মদ শাহিন এ প্রতিবেদককে জানান, মহাসড়কের পাশঘেষে বৈদ্যুতিক খুঁটি আর তাদের ব্যবহৃত গাড়ী রাখায় যেকোন সময় দূর্ঘটনা ঘটতে পারে। দু-সমস্যায় সম্মুখীন যাত্রীরা। এসব খূঁটিগুলো অনত্রে খোলা জায়গায় রাখলে হয়তো সমস্যার সমাধান হবে বলেও মনে করেন তিনি। দ্রুতসময়ে সড়কের পাশ থেকে বৈদ্যুতিক খুটি গুলো সরানোর দাবী জানান। তবে সংশ্লিষ্ট টিকাদারের সাথে যোগাযোগ সম্ভব হয়নি।