সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:
কক্সবাজার সদর থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন মামলায় অভিযুক্ত ১১ জনকে আটক করেছে। গত ২৯ জুলাই সকাল থেকে ৩০ জুলাই সকাল পর্যন্ত অফিসার ইনচার্জ মোঃ ফরিদ উদ্দিন খন্দকার (পিপিএম) এর নেতৃত্বে পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ খায়রুজ্জামান পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশনস্ এ্যান্ড কমিউনিটি পুলিশিং), মোঃ ইয়াছিন পুলিশ পরিদর্শক (ইন্টিলিজেন্স) মোহাম্মদ আরিফ ইকবাল, পুলিশ পরিদর্শক আসাদুজ্জামান এসআই আরাফাতুল আলম, এসআই শেখ মোঃ সাইফুল,এসআই, এসআই কাঞ্চন দাশ, এসআই আবুল কালাম ০২ এসআই এ্যানি রায়, এসআই আবুল বাসার,এএসআই,এএসআই মহিউদ্দিন বেগ,সঙ্গীয় ফোর্স এবং ঈদগাঁও তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান খানসহ কক্সবাজার সদর মডেল থানা এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ১০ জন আসামীকে গ্রেফতার করেন কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশ।

গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলেন-
১।মোঃ হেলাল, পিতা-আব্দু রহিম,সাং-উত্তর নাইজপাড়া,ঈদগাঁও,থানা ও জেলা-কক্সবাজার।

২।মোঃ আইয়ুব,পিতা-নুর সালাম,সাং-ব্লক নং-০০,মধুছড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প,মাঝি হারু,থানা- উখিয়া,জেলা-কক্সবাজার।

৩।খায়রুল বশর,পিতা-মৃত হাজী নাজির হোছন,সাং-কাটাখালী নওজাতুন নবী দাখিল মাদ্রাসার পাশে।

৪।মঞ্জুর আলম,পিতা-মৃত রশিদ আহমদ,সাং-তেতৈয়া ০২ নং ওয়ার্ড,খুরুশকুল,থানা ও জেলা-কক্সবাজার।

৫।আমির হোসেন সাজিদ,পিতা-শামসুল হক,সাং-সাপরাবাদ,০৮ নং ওয়ার্ড,থানা-সোনাগাজী,জেলা-ফেনী।

৬।সাইফুল ইসলাম,মৃত নাজির হোসেন,সাং-দক্ষিন রুমালিয়াছড়া,০৬ নং ওয়ার্ড,থানা ও জেলা-কক্সবাজার।

৭। মফিজুর রহমান,পিতা-আবু তাহের,সাং-ফদনার ডেইল,কুতুবদিয়াপাড়া,থানা ও জেলা-কক্সবাজার।

৮।সাহাব উদ্দিন,পিতা-সালাহ উদ্দিন,সাং-বড় বাজার,থানা-লোহাগাড়া,জেলা-চট্টগ্রাম।

৯। তুয়াব বড়–য়া,পিতা-মৃত রায় মোহন বড়–য়া,সাং-বইল্যা পাড়া,থানা ও জেলা-কক্সবাজার।

১০। নুরুল আজম,পিতা-ওমর আলী,সাং-পশ্চিম সিপাহী পাড়া,ওমর আলীর বাড়ী,থানা-মহেশখালী,জেলা-কক্সবাজার।

১১। মোঃ ছানা উল্লাহ,পিতা-মৃত আব্দুর রহমান,সাং-বালুখালী ক্যাম্প,থানা-উখিয়া,জেলা-কক্সবাজার।

কক্সবাজার সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ ফরিদ উদ্দিন খন্দকার (পিপিএম) তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতারের পর আদালতের মাধ্যমে তাহাদেরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এলাকার আম জনতা ও পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তার নিশ্চিতের লক্ষ্যে মামলায় অভিযুক্ত ও চিহিৃত অপরাধীদের বিরুদ্ধে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।