গতকাল ২১/০৬/১৯ইং শুক্রবার কক্সবাজার থেকে প্রকাশিত দৈনিক আমাদের কক্সবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত ” ইসলামাবাদে তৈয়ব জালালের বিরুদ্ধে পুলিশ সুপার বরাবর অভিযোগ” সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। প্রকাশিত বা অভিযোগে আমার এমন কিছু তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে, সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

প্রকৃতপক্ষে আমি দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় সুনামের সাথে জনসেবা, শিক্ষকতা ও সংবাদ কর্মী হিসেবে কর্মরত থাকায় বৃহত্তর ঈদগাঁও’র সকল মানুষের নিকট আমি সুনামের সাথে পরিচিত। স্থানীয় গ্রাম মাতব্বর, জনপ্রতিনিধি, প্রশাসন ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ সকলেই আমার চরিত্র এবং পেশা সম্পর্কে অবগত রয়েছেন।

জঙ্গি, মাদকদ্রব্য ও মানবপাচার বিষয়ে কক্সবাজারে বহুল প্রচারিত প্রথম অনলাইন পত্রিকা সিবিএনসহ প্রায়ই আমি নিয়মিত কলাম ও প্রবন্ধ লিখে থাকি। ঐ বিষয়ে আমার ব্যক্তিগত অবস্থান কি, সরজমিনে গিয়ে খবর নেওয়া যাবে।

সংবাদ কর্মী, সমাজ সেবক, শিক্ষানুরাগী ও শিক্ষক হিসেবে সৈয়দ আলম শিমুলের ইয়াবা ব্যবসা, পাসপোর্ট ও পুলিশের দালালী, মানবপাচার, নথি স্ক্যান করে দিনমজুরের টাকা আত্মসাত ও নামে বেনামে নিরপরাধ মানুষকে ঢুকিয়ে দেয়াসহ বিভিন্ন অপরাধ ও অপকর্মের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ছিলাম।

পরবর্তীতে আমার নিকট একটি চাকরি চাইলে নিয়ম অনুযায়ী আবেদন করতে বললে সে ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেয়। পরবর্তীতে পুলিশ অফিসসহ বিভিন্ন বিভিন্ন স্থানে কাল্পনিক গল্প সাজিয়ে অভিযোগ করে আসছে। পুলিশ সুপার শুধু চলতি মাসেই তিনটি অভিযোগ করে। ইতিমধ্যে তার এসব কু কীর্তি সম্পর্কে স্থানীয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট দফতরসহ সকলকে জানানো হয়েছে।

পরিশেষে সকলকে এসব মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগ ও সংবাদের ব্যাপারে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ করছি। সাংবাদিক ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করুন।

এবং পাসপোর্ট, পুলিশের দালাল ও মানবপাচারকারি সৈয়দ আলম শিমুলের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি।

প্রতিবাদকারি
মো: তৈয়ব
সহ সুপার- দারুসসালাম একাডেমী
সদর প্রতিনিধি: কক্সবাজার বাণী
নির্বাহী সম্পাদক: দেশের নিউজ 24.কম
ঈদগাঁও প্রতিনিধি: বীর কন্ঠ