জয় দে

সৌন্দর্য্যরে লীলাভূমি, নৈর্স্বাগিক কক্সবাজার জেলার সৌন্দর্য্যের রানী খ্যাত মহেশখালীর জনপথ। এই সৌন্দর্য্যকে দ্বিগুন করে বিশ্ব বাসীর কাছে পরিচিতির পথকে করেছে সহজ। যার ভূমিকায় ছিলেন কক্সবাজার বাসীর আস্তা, মহেশখালীর কৃতিসন্তান। বাংলাদেশের স্থপতি, হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙালী বঙ্গবন্ধু সুযোগ্য কন্যা গণপ্রজাতন্তী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী , জননেত্রী শেখ হাসিনার একান্ত বিশ্বস্ত, আস্থাভাজন ,সাবেক তুখোড় ছাএনেতা কক্সবাজার-২ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জননন্দিত জননেতা কক্সবাজার বাসীর নয়নের মনি এমপি আলহাজ আশেক উলাহ্ রফিক।

প্রিয় নেতা, 

আপনার নিকট অধিকার নয়, বিনীত নিবেদন, বিনীত অনুরোধ ও প্রাণের দাবি যাহা আপনার একান্ত প্রচেষ্টায় সম্ভব মহেশখালী-কক্সবাজার সেতু।  যাহা বর্তমানে পারাপারের একমাত্র উপায় নৌজান। যাহা দ্বারা প্রতিনিয়ত সমস্যার সম্মখীন হচ্ছে সাধারন জনগোষ্টি। এই চিরধার্য্য বিপদ, কখন যে সেতু দ্বারা আর্শিবাদ বয়ে আনবে মহেশখালীবাসীর ভাগ্য আকাশে তা স্বয়ং উপরওয়ালায় ভাল জানেন। তবে কেন জানি মহেশখালীবাসীর বিশ্বাস আপনি, চেষ্টা করলে এই বিপদগামী খরস্রোত নদীর / সাগরের বুকে জেগে উঠবে দ্বিতীয় বঙ্গবন্ধু সেতু । যার চির স্মরণীয় অধ্যায়ে চির অম্লান হয়ে থাকবে।

প্রিয় অভিভাবক আশেক উল্লাহ রফিক

এই সাত কিঃমিঃ খরস্রোত নৌপথে প্রতিনিয়ত হয়রানির শিকার হচ্ছে আপনার জন্য নিবেদিত আপনার জনগোষ্ঠি। প্রতি জনের বোট ভাড়া ও অন্যান্য খরচাদিসহ মহেশখালী হতে কক্সবাজার পৌছাতে খরচ হয় ১৩০ টাকা, যা শুধুমাত্র জন প্রতি মানুষের জন্য। বাচ্চা বা প্রয়োজনীয় উপকরণ থাকলে গুনতে হয় বাড়তি ভাড়া ও শিকার হতে নানা সমস্যার । যা প্রতি শ্রেণি মানুষের চরম পর্যায়ের ভোগান্তির কারণ। পর্যটন মৌসুমে ভোগান্তি বাড়ে দ্বিগুণ, বাড়ে হয়রানি দিগুণ। রির্জাভ ছাড়া কোন বোট ছাড়ে না, ছাড়লে দ্বিগুণ ভাড়া।

মহেশখালী বাসির একটাই প্রশ্ন আজন্ম রয়ে যাবে , বাংলাদেশ নদী মাতৃক দেশ। প্রায় জেলায় রয়েছে নৌ-যান চলাচল ব্যবস্থা। কিন্তু মহেশখালীর যত গলাকাটা ভাড়া ও চরম ভোগান্তি বাংলাদেশের আর কোন হয়তো নাই। স্থানে ঘটে তবে কেন আমার প্রিয় মাতৃভুমি মহেশখালিতে কেন এই নির্যাতন?

প্রানের প্রিয় অভিভাবক,

আমরা আমজনতা মনে প্রাণে বিশ্বাস করি, আপনি প্রচেষ্টা বা মন থেকে চাইলে দেশরত্ন গনতন্ত্রের মানস কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে মহেশখালী বাসীর এই চরম দুর্দশা আর প্রাণের দাবিকে উপস্থাপন করলে তিনি আর না করতে পারবেন না। কেননা কক্সবাজারবাসী বিশ্বাস করে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী অন্তত আপনাকে ফিরিয়ে দিবেন না।

প্রিয় অভিভাবক ,

আত্ববিশ্বাসে বলিয়ান হয়ে বলতে চাই আপনার প্রচেষ্টায় এই মরণ ঘাটকে সেতুতে রুপান্তর দ্বারা কক্সবাজারকে আরেকবার বিশ্ব দরবারে পরিচিত করুন।
“জয়তু উন্নয়নের কান্ডারী শেখ হাসিনা, জয়তু কক্সবাজারবাসীর নয়নে মনি আসোক উল্লাহ রফিক ভাই”।

নিবেদক
বিজয় দে
হাসপাতাল সড়ক, ৪নং ওয়ার্ড, মহেশখালী পৌরসভা।