প্রেস বিজ্ঞপ্তি :
সম্প্রতি কক্সবাজার জেলা থেকে প্রকাশিত স্থানীয় পত্রিকা দৈনিক সমুদ্রকন্ঠ ও বেশ কয়েকটি অনলাইন পত্রিকায় “বেরিয়ে আসছে ইয়াবা খোকনের নানান অপকর্ম” শীর্ষক শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে এক বিবৃতি দিয়েছেন টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের নেতৃবৃন্দরা।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে মাদক নির্মূলে প্রশাসনের চলমান সফল অভিযানকে সমর্থন জানিয়ে বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দরা বলেন- দেশরত্ন শেখ হাসিনার নির্দেশে মাদকের বিরুদ্ধে “জিরো টলারেন্স নীতি” অনুসরণ করে প্রশাসন যখন ইয়াবার স্বর্গরাজ্য খ্যাত টেকনাফে একের পর এক সফল অভিযান পরিচালনা করে ইয়াবা নির্মূলে জনগণের আস্থা ও প্রশংসা কুড়াচ্ছেন, ঠিক তখনই মাদক বিরোধী অভিযানকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে ষড়যন্ত্রকারীরা জাতির দর্পন সাংবাদিকদের ভুল তথ্য দিয়ে বাহারছড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সাঃ সম্পাদক আমজাদ হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করিয়ে প্রশাসনকে ভুল ও বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতিতে ফেলার অপপ্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে।
টেকনাফে একটি কুচক্রি মহল দীর্ঘদিন ধরে সমাজে ভালো মানুষ সেঁজে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে সিন্ডিকেটভুক্ত রমরমা ইয়াবা ব্যবসা করে আসছে। মূলত সিন্ডিকেটভুক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ীরাই নিজেদের ইয়াবা সম্পৃক্ততা গোপন রাখার জন্য প্রশাসনের কড়ানজর এড়াতে ও ইয়াবা নির্মূলে প্রশাসনের সফল অভিযানকে প্রশ্নবিদ্ধ করার লক্ষ্যে বাহারছড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সাঃ সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের ভুল তথ্য দিয়ে কাল্পনিক সংবাদ প্রকাশে বাধ্য করিয়েছে। যা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও ষড়যন্ত্রকারীদের প্রোপাগান্ডা ছড়ানোর অংশ বিশেষ ছাড়া অন্য কিছু নয়। আমরা এহেন ভূয়া, মিথ্যা, বানোয়াট, কাল্পনিক, উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও ষড়যন্ত্রমূলক সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
বিবৃতিতে টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের নেতৃবৃন্দরা যুবলীগ নেতা আমজাদ হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে সঠিক তথ্য-প্রমাণ ছাড়া কুচক্রি মহলের ভুল-বিভ্রান্তিকর তথ্য ও ইন্ধনে ভয়াবহ ইয়াবার সঙ্গে জড়িত থাকার ভিত্তিহীন সংবাদে প্রশাসনকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানান।

বিবৃতিদাতারা হলেন- টেকনাফ উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি নুরুল আলম, সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা যুবলীগের সাঃ সম্পাদক নুর হোসেন, সহ সভাপতি জিয়াউর রহমান জিয়া, কাদের হোসেন, মুজিবুল হক মুজিব, মোহাং তৈয়ুব, যুগ্ম সাঃ সম্পাদক ফজলুল কবির, গিয়াস উদ্দিন, এবাদতুর রহিম বাদল, সাংগঠনিক সম্পাদক জামাল সরওয়ার, আবুল কালাম আবু, মাস্টার আবদুল করিম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, দপ্তর সম্পাদক আবদুল মতিন ডালিম, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক আলী হোসেন, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মোস্তাক আহমদ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক ছৈয়দ হোসন ছৈয়তু, মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা তানিয়া চৌধুরী, উপ মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা রাবিয়া বশরী রাবু, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এম কায়সার জুয়েল, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মোহাং ইসমাইল, উপ দপ্তর সম্পাদক মাহবুবুল আলম মাবু, সহ সম্পাদক ফরিদ আলম, আবদুল করিম, ছৈয়দ হোসন, নুরতাজুল মোস্তাফা শাহীনশাহ, আমির হোসেন আমিরু, মোহাং ইসমাইল সিকদার, মোস্তাক আহমদ, সদস্য মুজিবুর রহমান খোকন, মোস্তাক আহমদ, ওমর আরফাত, বশির আহমদ, ছৈয়দ আলম, আবদুর রহিম লক্কু, মোহাং ইব্রাহীম, ফরিদ আলম, আবদুর রহিম রকুম, ঈমান হোসন, শফিকুল ইসলাম, কবির আহমদ, রেজাউল করিম, মকতুল হোসন, কবির আহমদ, মোহাং আমিন, মোহাং সরওয়ার, আবদুল করিম লুলু, দিল মোহাম্মদ, আবদুল আমিন, নুরুল আমিন, আবদুল মালেক, মোহাম্মদ রফিক, পৌর যুবলীগের আহবায়ক তোয়াক্কুল হোসেন চৌধুরী, যুগ্ম আহবায়ক রেজাউল করিম রেজা, হোসন আহমদ, মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, সদর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আবদুল ফারুক, সাঃ সম্পাদক মোহাম্মদ ইয়াকুব, বাহারছড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, হোয়াইক্যং ইউনিয়ন যুবলীগের সাঃ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহজালাল, হ্নীলা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি নুরুল আলম নুরু, সাঃ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, সাবরাং ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি হুমায়ুন কবির, সাঃ সম্পাদক নুরুল আলম নুরু, সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আকতার কামাল, সাঃ সম্পাদক মোহাম্মদ জোবাইর, শাহপরীর দ্বীপ সাংগঠনিক ইউনিয়ন যুবলীগের সাঃ সম্পাদক মোহাম্মদ আমিন প্রমুখ।