নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
জাতীয় হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা ‘পিএইচপি কুরআনের আলো প্রতিভার সন্ধানে-২০১৯’এর কক্সবাজার জেলা অডিশনে ‘ইয়েসকার্ড’ পেয়েছে ৭ জন প্রতিযোগী।
বিজয়ী হাফেজরা হলেন- দারুল আরক্বম তাহফিজুল কুরআন মাদরাসা কক্সবাজারের নাজমুদ্দিন জিয়াদ, মোহাম্মদ তামিম, তানযীমুল উম্মাহ হিফয মাদরাসা কক্সবাজার শাখার হাসসান সাঈদ ওবায়দুল্লাহ, কক্সবাজার বায়তুশ শরফ শাহ কুতুব উদ্দিন হাফেজখানার সিরাজুম মুনির সাঈদ, তাফহীমুদ্দিন, ফাতেমাতুজ জোহরা আদর্শ নূরানী মাদরাসা ও হিফজখানার নাজমুল হাসান সোয়াদ এবং মাদরাসা যায়েদ বিন সাবিত (রা.) এর শফিকুল আনোয়ার অাফিফ।
সোমবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) কক্সবাজার লালদিঘি জামে মসজিদে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। আগামী মার্চে জাতীয় পর্যায়ে এসব বিজয়ীদের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।
দারুল আরক্বম তাহফিজুল কুরআন মাদরাসা কক্সবাজারের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও লালদিঘি জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ ইউনুছ ফরাজীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
দেশব্যাপী পিএইচপির ১১তম হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় কক্সবাজার অডিশনে প্রধান বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন হাফেজ কল্যাণ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হাফেজ ক্বারী মুহাম্মদ শাহজাহান। প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ী ৭ জন কুরআনে হাফেজকে ইয়েসকার্ড তুলে দেন অতিথিরা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- দৈনিক ইনকিলাবের বিশেষ সংবাদদাতা ও কক্সবাজার ব্যুরো চীফ শামসুল হক শারেক, আন্তর্জাতিক ক্বেরাত সম্মেলন সংস্থা কক্সবাজার জেলা শাখার সহ-সভাপতি গোলাম কিবরিয়া, কক্সবাজার লালদিঘী জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফয়সাল হুদা, দারুল কুরআন মাদরাসার সহকারী পরিচালক হাফেজ ক্বারী সাইফুল্লাহ, টেকনাফের হ্নীলা বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মুহাম্মদ আবদুল মান্নান, কক্সবাজার নিউজ ডটকম (সিবিএন) এর বার্তা সম্পাদক ইমাম খাইর, মাওলানা হাফেজ একরাম, হাফেজ আবদুল্লাহ আল মামুন, এডভোকেট আতাউল হক প্রমুখ।

এদিকে, ‘পিএইচপি কুরআনের আলো প্রতিভার সন্ধানে-২০১৯’-তে চান্সপ্রাপ্ত বায়তুশ শরফ শাহ কুতুব উদ্দিন হাফেজখানার দুইজন ছাত্রসহ ৭ প্রতিযোগিকে অভিনন্দন জানিয়েছেন কক্সবাজার বায়তুশ শরফ কমপ্লেক্স এর মহাপরিচালক শিক্ষাবিদ এমএম সিরাজুল ইসলাম। তিনি চূড়ান্ত ফলাফলে কক্সবাজারের প্রতিযোগিদের সফলতার জন্য মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন।