(কাল্পনিক ছোট্ট ভালোবাসার গল্প)

-মোঃ ফিরোজ খান

আমি দূর আকাশের কালো মেঘ দেখেছি, আমি বর্ষার রিমঝিম বৃষ্টির শব্দের অর্থ বুঝতে পেরেছি কিন্তু কখনও তোমার ভালোবাসার রংয়ের অর্থ বুঝতে পারিনি।তুমি অহমিকা নও তবুও ছিলো তোমার অহংকার।তুমি আকাশের কোনো রং নও তবুও তোমার নাম ছিলো সেই রংয়ের নামে “নীল”নীলিমা।এটাই বুঝি ছিলো তোমার অহমিকা।এক ভালোবাসার নতুন নিস্তেজ হয়ে যাওয়া ফুলের সুরভীর ঘ্রাণ হীণ ঠিক ঝড়ে যাওয়া শুকনো ফুলের পাপড়ির মতোই।আমি তবুও আমার বিশ্বাসকে বিকশিত করতে পারিনি, কেননা আমি বুঝতে পেরেছিলাম,যে তোমার ভালোবাসা ছিলো নিষিদ্ধ কোনো এক অনন্যা নারীর ভালোবাসা।যে ভালোবাসা কারো জীবনের সাথে মিশিয়ে নিলে তাহবে ঐ সুপুরুষের জন্য এক বিষধর কালনাগিনী সাপের বিষের মতোই ।আমার ভাগ্য ভালো তা’না হলে আমি কেনোইবা তোমাকে পাগলের মতো ভালোবেসে যাবো যার ফলাফল হবে অক্ষুন্ন ও অকল‍্যানকর।আমি তবুও ভালোই আছি,যে ভালোটুকু তোমার মধ্যে আজ আর নেই।ভালো থেকো ঐ দূর আকাশের জ্বলে থাকা তারকা হয়ে শুধু একজন নারী হয়ে থাকবে যে কিনা সব সময়ে জ্বলতে পারবেনা ঐ দূর আকাশে,থাকবে সবসময় মেঘে ঢাকা পরে।শুধু নিয়মের মাঝেই থাকতে পারবে তুমি,আর যদি তুমি সত্যি সত্যি কারো ভালোবাসার সাথে নিজেকে জড়িয়ে নিতে পার, তাহলে তোমাকে নিয়ম বেঁধে জীবন অতিবাহিত করতে হবেনা একাকী ভাবে।আমার আকাশে আজ মেঘ জমে আছে মেঘ থাকা সত্ত্বেও আমি ঐ নীলার,নীল ভালোবাসাকে বুকের গহীনে লুকিয়ে রেখেছি।তবে কেনো যেন মনে হয় আমার কাছে রাতের আকাশটা বোধ হয় ঢেকে আছে গায়ের মধ্যে কোনো কালো চাদর জড়িয়ে। তখন তাকে দেখতে মনে হয়ে থাকে চাঁদের অন্য কোনো ছায়া ঠিক যেন ধ্রুব তারা।এযেন দেখতে আমার পূর্ব পরিচিত সেই মানসীর মতোই।সত্যিই আমি ভেবেে পাচ্ছিনা এতো হুবো হুুব কি ভাবে মিল থাকে বিধাতা যেনো তার হতের অসীম ছোঁয়া দিয়ে সৃৃষ্টি করেছেন?ঠিক যেন দেখতে মনে হয়েছিল আমার নীল নীলার মতোই।আমার কথা শুনে পাশেই দাড়িয়ে ছিল আমার বাল‍্য বন্ধু মিলন তখন বন্ধুটি আমার কথা শুনে বলেই ফেললো আজও কি তোর মাথায় ভুত চেপেছে নাকি? যাক অনেক হয়েছে এবার চল সামনের দিকে এগিয়ে যাই।

তবে সত্যিই যে ভূত চেঁপে তা কিভাবে বুঝাই বন্ধুকে। আজ মনে হচ্ছে চাঁদটা যেন মেঘের আড়ালে পালিয়ে আছে,এমন মনে হয় কেনো?সত্যিই কি মেঘের আড়াল লুকিয়ে আছে দূর আকাশের চাঁদটি? তবুও দূর আকাশের চাঁদটা মেঘেদের জন্য সবসময় বেঁচে থাকবে এক স্বপ্ন নিয়ে শুধুমাত্র বেঁচে থাকার প্রয়োজনে।এভাবে আমি ভাবনার সাগরে ভাসতে ভাসতে এক সময়ে চলে আসলাম বাসার সামনে।কিন্তু বাসাতে ঢুকতেই যেনো একাকী মনে হতে লাগলো,ঘরেতে কিছুতেই ভালো লাগছিলোনা কেনো যেন বার বার বাহিরের পানে মন ছুটে যেতে চাইলো।তবুও কিছু সময় জানালায় দাঁড়িয়ে গাছের ফাঁকে ফাঁকে মাথাটা ঘুরিয়ে অতিকষ্টে এক ঝলক দূর আকাশের চাঁদটি দেখে নিলাম,এর কিছুক্ষণ পড়ে আমি ঘর থেকে বের হয়ে হাঁটু মুড়ে বশে পড়লাম চাঁদকে আরো ভালো করে দেখার জন্যে।মনে মনে ভাবতে ছিলাম কি সুন্দর জোৎস্নার নিরব রাত্রি,এই জোৎস্নার আলোকে আরো ফুটিয়ে তুলেছে ঐ মেঘের সাথে খেলা করা দূর আকাশের শেষ সীমান্তে লুকিয়ে থাকা ঐ চাঁদের হাসিটুকু।এযেন এক বিষন্নতার মনোমুগ্ধকর একটি ভালোবাসার রাত্রি।

আমার মনে হয়েছিল যদি বারান্দার বাহিরে এসে একটু দাঁড়িয়ে থাকতে পাড়তাম তাহলে হয়তো আমার আকাশের ঐ সুন্দর চাঁদটিকে আরো সুুন্দর করে দেখতে পাড়তাম যদি এই বাড়ির সীমানা পের হয়ে আরো একটুু মাঠের দিকে যেতে পাড়তাম তাহলে আমি আরো সুুন্দর রুপে রূপাাান্তরিত করতে পাড়তাম আমার জীবনের অক্ষুন্ন ভালোবাসাকে। আমরা যদি কোনো মাঠের মধ্যে গিয়ে ঐ দূর আকাশের চাঁদকে দেখতে পাই,তাহলে মনে হবে যেন ঐ চাঁদ আরো বেশী কাছে চলে এসেছে।চাঁদ যেন তার দুরত্ব কমিয়ে নিয়ে এসেছে আমাদের কাছে ঐ পৃথিবী থেকে।এসব কথা আজ কেনোই বা আমি বার বার বলে যাচ্ছি,তাহলে কি আমার প্রাণের মাঝেতে নতুন কোনো সুরের আবাশ বয়ে যাচ্ছে নাতো?। ক্রমশভাবে আমার দুরচিন্তা বেড়েই চলছে।একটি কথা মনে পড়ে গেলো আজ তো ছিলো সেই রাত্রি,যে রাত্রিতে আমাদের সবকিছুই ছিলো আনন্দের প্রহোরের মধ্যে লুকিয়ে থাকা ফুলের সুঘ্রাণ। আমাদের মধ্যে মাঝ রাতের মাধুর্য নিয়ে এসেছিলো এক ভালোবাসা।তখন ছিলনা কোনো দুখের হাতছানি ছিলোনা কষ্ট,শুধু ভালোবাসা আর ভালো লাগার গল্প বলার আনন্দ।হঠাৎ আজ আমি কেনো এসব নিয়ে চিন্তা করছি?নিজের কাছে নিজে প্রশ্ন করে উত্তর খুঁজতে চেষ্টা করছি অবশেষে আমি পেরেছি এবং অন্যকে ও বোঝাতে সক্ষম হয়েছি।আচ্ছা আমার এসব দুশ্চিন্তার কারণ কি হতে পারে?এর কি কোনো ব‍্যখ্যা কারো জানা আছে?

কারো জানা নেই কিন্তু আমার জানা আছে কারণ আমিই এই ভাবনার নায়ক আর আমার নায়িকা ঐ পূর্ণিমা রাতের সাথেই ঠিক রানী তারকার পাশাপাশিই বসে বসে গল্প করছে। রানী তারকার বান্ধবী হয়ে। আমি কি বলতে যে কি বলি!আজকাল সব কিছুই এলোমেলো মনে হতে থাকে প্রতিটি মূূূহূর্তে।আর যেনো অনেক কিছু ভুলে যাই আবার ভুলকরে ফেলি অনেক সময় অনেক সহজ কাজকে।যেনো কোনো কথাই ঠোঁটের মাঝখানে বেশি সময় আটকিয়ে রাখতে পারিনা।আচ্ছা আমি কি তাহলে পাগল হয়ে যাইনিতো?নাকি ঐ পাখিদের মতো করে উড়ে যাবো স্বপ্নের অন্য পৃথিবীতে।তা হলেও অনেক ভালো হতো।পৃথিবীর সব দেশের মানুষের কাছে গিয়ে মানুষের দুখ কষ্টগুলো দেখে আসতে পারতাম সহজেই।সত্যিই যদি পাখি হতে পারতাম? তাহলে আমি লুকিয়ে থাকতাম এবং শেষ রাতের সময়ে ঝড়িয়ে দিতাম পথিকের চলার পথে আমার সমস্ত পালক। অথবা আকাশের সিঁড়ি বেয়ে যখন খুশী মনে উড়ে উড়ে রাতের প্রকৃতির দৃশ্য দেখতে পেতাম তখন আমার উড়তে পাড়ার সার্থকতা আমি বুঝতে পারতাম।আমি সীমানা থেকে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে আবার ফিরে আসতাম আমার ঠিকানায়।আমার‌ নিড়েতে সুখের ছোট্ট নীড়ে।

আমি উড়তে উড়তে অনেক উপরে যেতাম,আমি আমার কল্পনার মাঝেই হয়তো অভিশাপের জ্বরে আরো বেশী আকাশটাকে ছুঁয়ে দেখার আকুতি প্রকাশিত করতে পাড়তাম এবং দেখাতাম এই পৃথিবীর অন্য সকল মানুষের মধ্যে জমে থাকা কষ্ট টুকু।আমি উড়ে যেতাম ঐ না ফেরার দেশে,তাইতো রাত জেগে আমি মিনতি করছি হে আল্লাহ তুমি আমায় পাখী করে দাও হে নীল আকাশ,আমি তোমার একমাত্র ভালো বাসার রঙ্গিন স্বপ্ন ছিলাম যে স্বপ্ন দেখে দেখে জীবনের মূল্যবান সময়রেখা শেষ করব তখনই হবো ভালোবাসার ইতিহাস।আমার মনে হয় যে,নিজেকে এখনও হয়তো আমি সঠিকভাবে জানতে পারিনি এবং চিনতে পারিনি। তবে আমিই একজন মানুষ যে আজ মুক্ত বিহঙ্গ এক অপরিচিত মানুষ,তবে ভালো বাসার ক্ষেত্রে আমি একজন ভোরের অপেক্ষা মান উদয়মান সুর্য যে নাকি পৃথিবীর জন্মের পর থেকেই এই পৃথিবীর বুকে ছড়িয়ে দিয়েছে দিগন্তের আলোর রশ্নির ঝলকানি।আমি থাকবো চিরকাল,যুগযুগ চিরদিনই,এই সুন্দর ধরনীর বুকে,সবুজের সমারোহের সাথে মিলেমিশে।আমার ভালো বাসার গল্পের নীল রঙের,বিপরীতে লাল সবুজের গ্ৰাম বাংলার চারপাশে ছেঁয়ে থাকা সবুজ রবি শষ্য-ফসলের মাঠের দিগন্তে। এযেন সেই দিনের অপেক্ষা করা স্বাধীনতা,যে স্বাধীনতার জন্য আমাদের দিতে হয়েছে ঐ পাকিস্তানের পাকহানাদার বাহিনীর সদস্যদের হাতে নির্মম,নিষ্ঠুরতার বলিদান।আমি কন্ঠ মিলাতে চাই এদেশের খেটে খাওয়া দিনমজুরের সাথে, লাঙ্গল নিয়ে মনের আনন্দে যারা মাঠেঘাটে আমাদের খাবার যুগিয়ে দিতো,তাদের রক্তের বিনিময়ে ফিরে পেয়েছিলাম এই দেশ এই দেশের উর্বর মাটি। যে দেশ,মাটি, ও মাটির সাথের সবুজ ফসল যা আমাদের জীবনের শ্রেষ্ঠ পাওয়া। আমি মিলেমিশে আছি,আমার জয়ের জয়কর ধ্বনিকে আমার সাাথে করে নিয়ে।

আমার মনে এ যেনো ঠিক ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা অর্জনের এক ফল।যা আজ আমার ভালোবাসার নীল আকাশের লাল সবুজের চির চেনা চেতনার রং। আমি একটি যায়গায় আমার হ্নদয়ের সাথে অন্য হ্নদয়ের যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছি এই স্বাধীন দেশের বুকে।যা মিশিয়ে নিতে পেরেছি আমার না বলা ও না পাওয়া ভালোবাসার সঙ্গে।তবে আমি পাারিনি কিছু্ই করতে সবকিছু হারিয়ে গিয়েছে মেঘের সঙ্গে ঝড় হয়ে ঝড়ে গিয়ে। আমি অনেক কিছু পেয়েছি,না পেলেও জোর দখলের মাধ্যমে ছিনিয়ে নিয়েছি,কিন্তু পারিনি ঐ একজন এর কাছ থেকে কিছু পেতে,আমি পারিনি তাকে কিছু দিতেও। যাহা আমি পেতে চেয়েছিলাম আমার সত‍্যের ভালো বাসার মাধ্যমে,যেখানে আমি জোর দখলের আশ্রয়ে যাইনি।তাই বোধহয় আমি এই পৃথিবীর কাছে আজ একজন মানুষ হিসেবে নিজেকে গঠন করে ঠিক ভাবে ফুটিয়ে তুলতে পেরেছি আমার না পাওয়া ভালোবাসার ফলাফল।

মেয়েটি ছিলো মায়াবতী,মায়াবীনি যে বিষয়ে আমি অনেক পড়ে বুঝতে পেরেছি।আমি সত্যিই সুখী আমার ভালোবাসা হারিয়ে, কেননা না পাওয়ায় অনেক সুখ থাকে যে সুখ আমি পেয়েছি,এবার কারো ভালোবাসার জন্য কাদঁবোনা এবার শূণ্য ঘরে ফিরে যাবো শূন্য হাতে?হয়তোবা কারো বাগানে রংহীন ফুল হয়ে ফুটে রইব?এই ভরদুপুরে তৃপ্ত পিচঢালা পথ মাড়িয়ে?অন্য ভাবে ভিন্ন সাজে কারো জীবনে রইবো ক্ষনস্থায়ী ও পরাজিত জীবনের সৈনিক হিসেবে? কাকেইবা জড়িয়ে রাখবো আমার জীবনের সাথে? তাইতো সব সময়ে আমার ভেতরে হযবরল শব্দগুলো ভুগে নিরন্তর এক মরণ যন্ত্রনায়,এক ঘাতকদের আঘাতের চিহ্ন নিয়েই।আমার জীবনের শেষ নিশ্বাসটুকু বিলুপ্ত করে রেখে যাবো কালের সাক্ষী বানিয়ে।আর বিলিপ্ত হয়ে যাবো বিষন্ন সুন্দর এক আল্পনায় সেজে আকাশের সমস্ত তারকারার সঙ্গে।আমি সৌন্দর্য হারিয়ে নিঃশব্দে অন্ধকারে হেঁটে চলব একাকী দূরগম ভাবে।

তাইতো মনের কষ্টকে আড়াল করে রাখি সব শুন্যতা ঘিরে নিজের মাঝেই।আর স্বপ্নদের দেই বলি অন‍্যের অজান্তেই,একে কি ভালোবাসা বলে?নাকি যন্ত্রণা নরকের এক বিষন্নতার কল্পনার আল্পনা বলে? নাকি নিরন্তন এক বালিকার অবহেলিত কোনো বিহাংগীনি ভালোবাসা বলে?কিংবা অবহেলিত এক প্রতিক্ষণ ও ভালোবাসার অনন্ত সাক্ষীর অপেক্ষা করা দূরর্ততার দৈনিক দিনের কোনো এক সময়ের কথাকে বুঝায়?আমাকে কেউ জানেনি কেউ বুঝতে চায়নি,তবুও আমি চেষ্টা করেছিলাম বোঝাতে অন্য সকল ভালোবাসার যুগল প্রেমের অন্তরালে নিজেকে লুকিয়ে রেখে।যারা লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য কিছু ভেবে দেখেনি,শুধু মাত্র ভোগের ভোগান্তির চিহ্নিত চিন্তার বেমানান এক লালসার ভোগপন‍্য হিসেবেই ভেবেছিল তারাইকি সঠিক প্রেমিক ছিলো?তবে অবশ্যই তারা কাপুরুষ রূপে রূপান্তরিত হয়েছে বাংলাদেশের মানুষের কাছে।অবশেষে তারাও তাদের অক্ষুন্ন ভালো বাসার ক্ষুধার্ত নিবারন করতে আমার পথেই চলেছিল শেষ বেলায় ঠিক যেন সুর্যের অস্ত হওয়ার আগ মূহুর্তে।তাই তো তাদের কে নীল আকাশে উড়তে হয়নি,কল্পনার সাগরে ভাসতে হয়নি,এবং সাদা কালোর তফাৎ কে কখনও ধরতে হয়নি।

আমি মিথ্যে আশায় একবার নিজের খোলস বদলে ছিলাম বলেই আজ অন্য কে সঠিক রাস্তায় নিয়ে আসতে সক্ষমতা অর্জনের জন্য সফল কিছু দিক নির্দেশনা দিতে পেরেছি।সময়ের দোলাচলে মিথ্যে কিছু প্রহর কাটিয়ে ছিলাম ঠিকই, তবে এর স্থায়ী ছিলো স্বল্পতার স্বপ্ন ভাঙ্গার এক নতুন পংক্তি যা ঐ দূর আকাশের জন্য আমার মনের মাঝখানে লুকিয়ে থাকা এক জলন্ত তারকা।নীলিমা তোমাকে আর ফিরতে হবেনা,তুমি আর কখনও ফিরে এসোনা আমার স্তব্ধ শুন‍্য মনের পৃথিবীতে।আমি এক অসমাপ্ত কবিতা হয়ে বেঁচে রইবো চিরদিনই যেভাবে থাকবে পৃথিবীতে আলো বাতাস ও পাখির কলরব আর সুমধুর কন্ঠস্বর।আমি আমার জীবনের সাথেই নিজের জীবনের গল্পকে নিবেদন করবো। আমার বেঁচে থাকার জন্য একটি সাদা কালো ছবিকে আমি আমার জীবনের সাথে মিশিয়ে রাখবো একটি অদেখা আ্যলবাম হিসেবে।কষ্টকে নিজের মাঝে সবসময় জড়িয়ে রাখবো চোখের পানির আঝড় ধারায়।আর তুমি থাকবে চিরকাল ঐ আকাশের সাথেই মিলেমিশে আমাবস‍্যার ঘোর কালো অন্ধকারে।নীল নীলিমার লাল রংয়ের সাথেই অনন্তকাল মিলেমিশে যা কেউ খুঁজে পাবেনা শুধুমাত্র চোখে অবলোকন করবে নীরবে নিস্তব্ধ থেকেই।ভালোবাসার নীল কষ্ট থাকবে কারোনা কারো জীবনের সাথে মিলেমিশে একাকার হয়ে।।।