প্রেস বিজ্ঞপ্তি :

কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে আওয়ামীলীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটের সংসদ সদস্য প্রার্থী চকরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সদ্য সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাফর আলম বলেছেন, ‘বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিলেন দেশকে তারা অন্ধকারে নিয়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে সেই অন্ধকারের পথ থেকে আলোর পথে এনেছেন। বিএনপি যদি আবার ক্ষমতায় আসে, দেশ আবার অন্ধকারে ডুবে যাবে। উন্নয়নেও ভাটা পড়বে, তাই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নৌকায় ভোট দিতে হবে। সারা দেশের মত চকরিয়া-পেকুয়ায় নৌকার গণজোয়ারে বিএনপি বঙ্গোপসাগরে ভেসে গেছে। বিএনপি জনগণের কাছে ভোট চাইতে যাওয়ার সাহসও পাচ্ছে না। কারণ তারা ক্ষমতায় থাকাকালে চকরিয়া উন্নয়ন করতে পারেনি। এখন শুধু বাড়িতে বসে বসে নানা তালবাহানা করে জনগণকে বিভ্রান্ত করার নানাভাবে পাঁয়তারা শুরু করেছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ১০ বছরের শাসনামলে এ বদরখালীর পাশে মাতারবাড়ি দেশের সর্ব বৃহত্তর উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ চলছে। এই কাজ শেষ হলে মহেশখালী সিঙ্গাপুর হলে চকরিয়া-পেকুয়া সুইজারল্যান্ড। তাই বদরখালীর জীবনমানের অনেক উন্নয়ন হবে। নির্মিত হয়েছে পাকা সড়ক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বর্তমান সরকার বদরখালীর অলিগলিতে সোলার লাইট ও বিদ্যুতের বাতি জ্বলে, এই সব জননেত্রী শেখ হাসিনার অবদান। নৌকার পক্ষে নারী ও তরুণদের ঢল নেমেছে।

জাফর আলম বদরখালীর নৌকার পক্ষে জনগণের গণজোয়ারে কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘গতকাল বিএনপির প্রার্থী হাসিনা আহমেদের নিজ এলাকা বারবাকিয়ায় জনসভায় হয়েছে। সেখানেও হাজার হাজার মানুষের সমাগম দেখেছে বিএনপি। দেশের উন্নয়ন ও নৌকার গণজোয়ারে চকরিয়া-পেকুয়ার বিএনপি বঙ্গোপসাগরে ভেসে গেছে। তারা দেশের উন্নয়ন দেখে বিএনপির মনের জোর কমে গেছে। আগুনে পুড়িয়ে যারা মানুষ মারে, তাই এবার চকরিয়ার জনগণ তাদের ভোট দেবে না।’

আজ সোমবার ২৪ডিসেম্বর বিকালে বদরখালী ইউনিয়নে কলোনিজেশন উচ্চ বিদ্যায়ের মাঠে বদরখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান নুরে হোসেন আরিফের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন টিটুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত বদরখালীর স্বরণকালের সবচেয়ে বড় জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, ১৯৭৩ সনের এই আসনের এমপি বর্ষীয়ান নেতা ডা. শামসুদ্দীন চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এড. আমজাদ হোসেন, তাতীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাধনা দাশ গুপ্ত, চকরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ফাঁসিয়াখালী ইউপি চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী, উপদেষ্টা শফিকুল কাদের শফি, নুরুল আবচার, চকরিয়া উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সাফিয়া বেগম শম্পা, চকরিয়া পৌরসভার মেয়র আলমগীর চৌধুরী, কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য যথাক্রমে আমিনুর রশীদ দুলাল, এস এম গিয়াস উদ্দিন, উম্মে কুলসুম মিনু, জি এম আবুল কাশেম, মাতামুহুরী সাংগঠনিক উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বাবলা, সাধারণ সম্পাদক মহসিন বাবুল, সিনিয়র সহ-সভাপতি এসএম জাহাংগীর আলম বুলবুল, সহ-সভাপতি মকছুদুল হক ছুট্টু, চকরিয়া পৌরসভা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান জাহেদুল ইসলাম লিটু, সাধারণ সম্পাদক আতিক উদ্দিন চৌধুরী, চিরিঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ জসীম উদ্দিন, পেকুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম, সহ-সভাপতি সাংবাদিক জহিরুল ইসলাম, উজানটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এটিএম শহিদুল ইসলাম, চকরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মোক্তার আহমদ চৌধুরী, এমআর চৌধুরী, সহসভাপতি ফজলুল করিম সাঈদী, ছৈয়দ আলম কমিশনার, যুগ্ম সম্পাদক জামাল উদ্দিন জয়নাল, যুগ্ম সম্পাদক চেয়ারম্যান আজিমুল হক আজিম, শাহনেওয়াজ তালুকদার, পেকুয়ার রাজাখালীর বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান ছৈয়দ নূর, সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম বাবুল, টইটং ইউপি চেয়ারম্যান জাহেদুর ইসলাম চৌধুরী, চকরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক মিজবাউল হক, নজরুল ইসলাম, শওকত ওসমান চেয়ারম্যান, বদরখালী ইউপি চেয়ারম্যান খাইরুল বশর, বদরখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান নুরে হোছাইন আরিফ, সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন টিটু, আওয়ামীলীগ নেতা আমিনুল করিম, চকরিয়া পৌরসভা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি তপন কান্তি দাশ, সহ-সভাপতি অধ্যাপক মোসলেহ উদ্দিন মানিক, এড. নাছির উছির, চকরিয়া পৌরসভা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক রতন কুমার সুশীল, ফেরদৌস ওয়াহিদ, সেলিম উদ্দিন লিটন, কাউন্সিলর রেজাউল করিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মুজিবুর রহমান লিটন, নজরুল ইসলাম লিটন, ফরিদুল ইসলাম, পূর্ববড় ভেওলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফ হোসেন মেম্বার, পশ্চিম বড়ভেওলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম খলিল, চকরিয়া পৌরসভা কুষকলীগের সভাপতি সুলাল কান্তি সুশীল, আলহাজ নজরুল ইসলাম, আমির হোসেন আমু, কক্সবাজার জেলা পরিষদের সদস্য ও পেকুয়া উপজেলা যুবলীগের সভাপতি জাহাংগীর আলম, চকরিয়া উপজেলা যুবলীগের সভাপতি শহীদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক কাউছার উদ্দিন কছির, পেকুয়া উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. বারেক, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি শওকত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক বাবলা দেবনাথ, উপজেলা শ্রমিকলীগের সভাপতি জামাল উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক সাইফ উদ্দিন মামুন, চকরিয়া পৌরসভা যুবলীগের সভাপতি হাসানগীর হোছাইন, সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইসলাম সোহেল, সাবেক ছাত্রনেতা হেফাজ সিকদার, বদরখালী ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ইউনুছ সিদ্দিকী, সাধারণ সম্পাদক হামিদ, সাবেক ছাত্রনেতা রনী চৌধুরী, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আলহাজ হায়দার আলী, সাবেক সভাপতি শেফায়েতুল কবির চৌধুরী বাপ্পী, সাবেক সম্পাদক সাজিদ হোসেন শাকিব, কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সদস্য সাদ্দাম হোসেন মিঠু, পেকুয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি কফিল উদ্দিন বাহাদুর, চকরিয়া পৌরসভা শ্রমিকলীগের সভাপতি জহিরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন ধুলু, চকরিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোহাম্মদ মারুফ, সাধারণ সম্পাদক রুবেল মাহমুদ, মাতামুহুরী থানা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক তানবিন ইসলাম সাইমুন চকরিয়া পৌরসভা ছাত্রলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা পারভেজ, পেকুয়া ছাত্রলীগ নেতা শওকত, আমিনুল ইসলাম ও ছাত্রনেতা আবদুল বারেক টিপু প্রমুখ।