প্রেস বিজ্ঞপ্তি:

কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডঃ সিরাজুল মোস্তফা বলেছেন, নির্বাচন আসলেই ইসলামের নাম বিক্রি করে ফায়দা লুঠার চেষ্টা চালায় একটি স্বাধীনতা বিরোধী চক্র। ইতোমধ্যে এমন মিথ্যা প্রচারণা শুরু হয়েছে। বড়মহেশখালীর মানুষ এসব মিথ্যাবাদীদের এবার প্রতিহত করবে। কোন ষড়যন্ত্র আওয়ামী লীগের বিজয় রুখতে পারবে না। ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিটি আন্দোলনে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়েছে। এখন ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দল নামে অশুভ শক্তির জোট দেশের অগ্রযাত্রাকে রুখতে চায়। আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা আগামি ৩০ ডিসেম্বর নৌকায় ভোট দিয়ে তার জবাব দেবে। তিনি আরো বলেন, গত ৫ বছরে মহেশখালী-কুতুবদিয়ায় সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন হয়েছে। অতীতে কেউ না পারলেও আওয়ামী লীগ মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী আশেক উল্লাহ রফিক এ অসাধ্য কাজ সম্পন্ন করেছেন। এতেই মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাড়িয়েছে এই অপশক্তিদের। তারা জোট করে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। দেশকে একটি জঙ্গিবাদী রাষ্টে পরিণত করতে চায় এ চক্রটি।

বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টায় মহেশখালীতে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত নৌকা প্রতীকের সমর্থনে এক পথ সভায় প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে এ কথা বলেন। সমাবেশে প্রধান বক্তার বক্তব্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আশেক উল্লাহ রফিক বলেন, আমার রাজনীতি উন্নয়নের। সন্ত্রাসের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ বিশ্বাসী নয়। বর্তমানে যারা নির্বাচনী পরিবেশ বিনষ্ট করতে মরিয়া হয়ে কাজ করছে তারা দেশ ও জাতির শত্রু। আমরা সবাইকে নিয়ে সন্ত্রাস, সাম্প্রদায়িকতা ও অপশক্তিকে মোকাবেলা করতে চাই। তিনি আরো বলেন, বিগত ৫ বছর আপনাদের পাশে থেকে সেবা করার চেষ্টা করেছি। এলাকার মানুষকে সব সময় শ্রব্ধার প্রাত্র হিসেবে দেখে আসছি। আপনাদের সহযোগীতা নিয়ে এদিয়ে যেতে চাই। আপনাদের রায় নিয়ে রায়ের অমর্যদা কোনদিনও হবে না। আওয়ামী লীগের মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী আরো বলেন তারা আগুন সন্ত্রাসের মাধ্যমে ভীতির সঞ্চার করে নির্বাচনী পরিবেশ বিনষ্ট করতে চায়। এ ব্যাপারে সবাইকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।

সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার পাশা চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্ঠা ডাঃ নুরুল আমিন, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এম আজিজুর রহমান। উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এম ফোরকান বিএ’র সভাপতিত্বে ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন’র সঞ্চালনায় অনুষ্টিত বক্তব্য রাখেন পৌর মেয়র মকছুদ মিয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোঃ শরিফ বাদশা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডঃ আবু তালেব, উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মোস্তফা আনোয়ার চৌধুরী, মোস্তাক আহমদ তালুকদার, কুতুবজুমের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন খোকন, ধলঘাটার চেয়ারম্যান কামরুল হাসান, হোয়ানকের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল, গোরকঘাটার সাবেক চেয়ারম্যান শামসুল আলম, উপজেলা শ্রমিকলীগের সভাপতি মোহাম্মদ জাকারিয়া, পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক রফিকুল ইসলাম, আবু ছিদ্দিক, প্রণব কুমার দে, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক সাজেদুল করিম, উপজেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক এহচানুল করিম, যুগ্ম আহবায়ক এডঃ শেখ কামাল, মৎসজীবী লীগের জাফর আলম জাবের, এডঃ নুরুল ইসলাম সায়েম, বড়মহেশখালীর কাজী নুরুল ইসলাম, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হালিমুর রশিদ, সাধারণ সম্পাদক পারভেজ আহমদ বাবু ও মাওলানা হেলাল উদ্দিন। এ ছাড়াও উপজেলা,ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, শ্রমিকলীগ