দৈনিক ইনানী পত্রিকায় ‘অর্ধশত ভাসমান দোকান’ সংক্রান্ত প্রকাশিত সংবাদটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদের একাংশে মনু, আবদুল মালেক, আরিফুল ইসলামকে জড়িয়ে যেসব কথা উল্লেখ করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও ষড়যন্ত্রমূলক।
প্রকৃত ঘটনা হলো- নিন্মে নাম উল্লেখিত আমরা সবাই কক্সবাজার শহরের টমটম চালক। কলাতলীর লেগুনা বীচ হোটেল ও জামান হোটেলের পরিচালক কাসেম আনসারী ও সুফিয়ান আনসারী এবং তাদের সিন্ডিকেটের সদস্য আদর্শগ্রামের বার্মাইয়া নূরুল ইসলামসহ তাদের সিন্ডিকেটটি দীর্ঘদিন আমাদেরকে মারধরসহ নানা ভয়ভীতি দেখিয়ে তাদের হোটেলে পর্যটক ভাগিয়ে নিতো। আমরা ভয়ে বাধ্য হয়ে পর্যটকদের ভুল তথ্য দিয়ে তাদের হোটেলে তুলে দিতাম। এই কারণে কক্সবাজারের পর্যটন সেবায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। বিষয়টি ভেবে আমাদের সহযোগিতায় এগিয়ে আসেন বাহারছড়ার মনু, আবদুল মালেক ও আরিফুল ইসলাম। তারা আমাদের পক্ষে দাঁড়িয়ে আনসারী ও সুফিয়ান আনসারী এবং তাদের সিন্ডিকেটের সদস্য আদর্শগ্রামের বার্মাইয়া নূরুল ইসলামের সিন্ডিকেটকে থামিয়ে দেয়। এতে আমরা তাদের অত্যাচার থেকে রক্ষা পাই এবং তাদের প্রতারণার হোটেল ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ভাসমান দোকানসহ নানা মিথ্যা ইস্যু সৃষ্টি করে তাদেরকে জড়িয়ে সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ লেখা হয়েছে।
পরিশেষে আমরা এই মিথ্যা সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং এ ব্যাপারে কাউকে বিভ্রান্ত হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।

প্রতিবাদকারী

মোঃ কামাল, পিতা- মৃত ইসমাঈল- আদর্শগ্রাম, জাফর, পিতা- মৃত নূরুল ইসলাম-চন্দ্রিমা, মোরশেদ, পিতা-সাং- ঐ, মোঃ আবদুল গফুর, পিতা- আবদুস সালাম, সাং-ঐ, মোঃ আজীজ, পিতা- নূর আহমদ, ঝরঝরিপাড়া, মোঃ আবদুল আবদুল কাদের, পিতা- আবদুস সালাম, চন্দ্রিমা, মোঃ ইউনুস , পিতা- মৃত ছৈয়দ আলম, ঝরঝড়িপাড়া, মোঃ হোসেন, পিতা- মৃত ঠান্ডা মিয়া, আদর্শগ্রাম, ওসমান, পিতা- ছিদ্দিক আহমদ, ঝরঝরি পাড়া, সাগর, পিতা- মৃত নূরুল ইসলাম-কলাতলী।