সংবাদ বিজ্ঞপ্তি :

পেকুয়া উপজেলা বিএনপির ‘আড়াইশ নেতা কর্মী আওয়ামী লীগে যোগদান’ সম্পর্কিত সংবাদটিকে ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচারের নতুন কৌশল বলে দাবি করেছে বিএনপি। বরং যে সকল ব্যক্তিকে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী দাবি করা হয়েছে তারা বিএনপির কেউ নন।

পেকুয়া উপজেলা বিএনপি এক বিবৃতিতে দাবি করেছে, আওয়ামী লীগের প্রেস বিজ্ঞপ্তি মারফত প্রকাশিত ওই সংবাদে উজানটিয়া ইউনিয়ন যুবদলের সহ-সভাপতি সাইফুল মেম্বার নামে যার কথা বলা হয়েছে, ওই ব্যক্তি যুবদল থেকে শৃংখলা ভঙ্গের দায়ে অনেক আগেই বহিস্কৃত। পেকুয়া উপজেলা যুবদল গত ১০ নভেম্বর প্রেসনোট দিয়ে ওই ব্যক্তিকে দল থেকে বহিস্কার করেছে।

একই সংবাদে রহিম মেম্বার নামে আরও এক ব্যক্তি কথা উল্লেখ করা হয়েছে তিনি আগেও আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপিতে এসেছিলেন। তাছাড়াও পেকুয়া সদর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি পরিচয়ে যে বোরহান উদ্দিনের নাম বলা হয়েছে তাও সম্পূর্ণ বানোয়াট। বরং পেকুয়া সদর ইউনিয়নে দুইটি জোনের পশ্চিম জোনে মাহবুব ও পূর্ব জোনে জয়নাল আবেদীন নামে পৃথক দুইজন সভাপতি রয়েছেন। পেকুয়া সদর ইউনিয়নে বোরহান নামে স্বেচ্ছাসেবক দলের কোন সভাপতি কখনো ছিল না।

পেকুয়া উপজেলা বিএনপি মনে করছে, কক্সবাজার-০১ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য প্রার্থী সাধারণ ভোটারদের বিভ্রান্ত করার জন্য মিথ্যা প্রপাগান্ডার আশ্রয় নিয়েছেন।

এই ধরণের সংবাদে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে বিএনপি পেকুয়া উপজেলা শাখা।