বার্তা পরিবেশক:
টেকনাফের সাবরাং এলাকায় ৩ ভাইয়ের ইয়াবা বানিজ্য থামানো যাচ্ছে না। বেশ কয়েকবার আটক হওয়ার পর ও জামিনে এসে পুনরায় পুরোদমে ইয়াবা বিক্রি চালিয়ে যাচ্ছে। সাবরাং ৪ নং ওয়ার্ডের ফলহাবনিয়া এলাকার জহির আহমদের পুত্র আলী হোসেন, নবী হোসেন এবং অলী আহমদ যৌথভাবে গড়ে তুলে বিশাল ইয়াবা সিন্ডিকেট। আলী হোসেনের জমির দালালি করার সুবাধে ঢাকার বিভিন্ন সিন্ডিকেটের সাথে ইয়াবা বিক্রিতে জড়িয়ে পড়ে বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন। বছর দেড়েক আগে আলী হোসেনের বাড়ির পিশে ২ লাখ ইয়াবা উদ্ধার করে পুলিশ। ধান ক্ষেতে ফেলে পালানোর সময় তাকে আটক করে এবং এ ঘটনায় তার অপর ভাইকে পুলিশ সে সময় মামলায় আসামি করা হয়।
সূত্রে জানা যায়, আলী হোসেন সিন্ডিকেট প্রথমে ফিরোজ মার্কেটে জমির দালালির অফিস নেই পরে খায়ের হোসেন মার্কেটে এবং সর্বশেষ আলীর ডেইলে জমির দালালির অফিসের নাম করে ইয়াবা বিক্রি চালিয়ে যাচ্ছে বলে নামপ্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন জানান।
এদিকে উক্ত সিন্ডিকেটের সাথে রাজার ছড়া এলাকার মৃত আলতাজ মিয়ার পুত্র গফুর মাঝির মধ্যে বিশাল ইয়াবার চালাণ নিয়ে বিরোধ চলছে বলে জানা গেছে।টেকনাফ বাহারছড়া নোয়াখালীয়া পাড়ার সাগর পথে গত মাসে পুলিশ যে বিশাল চালান আটক করে উক্ত ইয়াবা পাচারে উভয় সিন্ডিকেট জড়িত বলে জানা গেছে। সাগর পথে গফুরকে ব্যবহার করে ৩ ভাই মিলে কোটি টাকার মালিক বনে যাওয়া সিন্ডিকেটকে আটক করলে বেরিয়ে আসবে থলের বিড়াল। পাশাপাশি সরকার তাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করলে কোটি কোটি টাকার হদিস মিলবে। এলাকার যুব সমাজকে বাচাঁতে তাদের গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসি।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।