সংবাদদাতা:
ভুক্তভোগী ঈদগাঁও মাইজপাড়ার বদিউল আলম পিতার নাম সোলতান আহমদ। তার বসভিটার উপর দিয়ে যাবে রেল লাইন। কিন্তু তিনি জমির উপর বাড়ি ও গাছ পালার ক্ষতিপূরণের টাকা পাচ্ছেনা। ক্ষতিগ্রস্থের ক্ষতিপূরনের তালিকায়ও তার নাম নেই। বিভিন্ন ভাবে চেষ্টা করেও কোন সুরাহ মিলেনি।এনিয়ে শেষ উপায় হিসেবে জেলা প্রশাসক বরাবরে রবিবার লিখিত আবেদন করেন বদিউল আলমসহ ছৈয়দ আহমদের পুত্র জাফর আলম ও মৃত সোলতান আহমদের পুত্র মোহাম্মদ ছিদ্দিক। তাদের আবেদন সূত্রে জানা যায়, সরকার রেল লাইনের উন্নয়ন ও প্রকল্পের অধীনে অধিগ্রহনকৃত জমিতে জমির পরিমান সম্মত জমির মুল্য পরিশোধের নোটিশ প্রাপ্ত হলেও বাড়ি ও গাছ ফলাদির ক্ষতিপূরণের কোন নোটিশ অদ্যাবধি হাতে পৌঁছেনি। তাদের মতে, ঠিকাদার কর্তৃক জোরপূর্বক গাছ ফলাদি কর্তন ও ঘর বাড়ি ভাঙ্গনের চেষ্টা করছে। যার কারণে একটা অপ্রীতিকর অপ্রত্যাশিত ঘটনার মাঝামাঝি আতংকে বসবাস করছে বলে জানান পরিবারগুলো। আবেদনে জমির ক্ষতিপূরণের জায়গার তপশীল বর্ণনায় দেখা যায়, ঈদগাঁও মৌজার এল.এ মামলা নং- ০৪/২০১৬-২০১৭ইং। বিএস খতিয়ান নং ৩৭৭০ বি,এস দাগ নং ১৬০৭০ জমির পরিমাণ ০.০৭৩০ বি,এস খতিয়ান নং ৩৮৯০ বি,এস দাগ নং ১৬০৭০ জমির পরিমাণ .১১৫০ শতক মোট জমির পরিমাণ .০৭৩০+.১১৫০=.১৮৮০ একর বিরোধীয়। বিএস ১৬০৭০ দাগের চৌহদ্দি দক্ষিণে মোঃ ছিদ্দিক ও জামাল হোছন গং উত্তরে আবুল হোছন গং। পূর্বে ১৬০৭০ দাগের অবশিষ্ট জমি। পশ্বিমে খাই জমি ও চলাচরের রাস্তা এই বন্দে ০৩৭ শতক জমি বিরোধীয়। বি,এস ১৬০৭৬ দাগের চৌহদ্দি দক্ষিণে নজির আহমদ গং ও আমির সুলতান গং। উত্তরে বদিউল আলম ও মোঃ ছিদ্দিক নিজ। পশ্চিমে জামাল হোছন ও শফি আলম এর ভিটি জমি এই বন্দে .১১৫০ শতক জমি বিরোধীয়।