গত ১৯ অক্টোবর ’১৮ খ্রিঃ দৈনিক সকালের কক্সবাজার, দৈনিক আজকের দেশ বিদেশ, কক্সবাজার নিউজডট ডটকমসহ বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইনে প্রকাশিত “ঈদগাঁও’তে কেন্দ্র সচিব পুড়ালেন বোর্ড পরীক্ষার উত্তরপত্র, তদন্তে নেমেছে কর্তৃপক্ষ” শীর্ষক সংবাদটি আমার মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। সংবাদে দাবীকৃত সকল তথ্য ভূঁয়া এবং ডাহা মিথ্যা। আমি উক্ত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি। মূলতঃ সত্য এই যে, প্রতিবছর অনুষ্ঠেয় সকল জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষায় অব্যবহৃত অতিরিক্ত উত্তরপত্রসমুহ বিধি অনুযায়ী পরীক্ষা শেষে শিক্ষাবোর্ডে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। যার রশিদ আমার নিকট রয়েছে। যে কারনে চলমান জেএসসির পরীক্ষার মডেল টেস্ট পরীক্ষায় শিক্ষা বোর্ডের খাতা ব্যবহার করে পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি প্রলাপ ছাড়া আর কিছুই নয়। এদিকে ঈদগাঁও আদর্শ শিক্ষা নিকেতনের শিক্ষক নুরুল, (সহকারী শিক্ষক কম্পিউটার) ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে অত্র বিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে অহেতুক বিভিন্ন ধরনের মিথ্যে প্রপাগান্ডা চালিয়ে আসছে। তারই অংশ হিসেবে জেলার ঐতিহ্যবাহী ও স্বনামধন্য এ বিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড চট্টগ্রামে এতদসংক্রান্ত একটি মিথ্যে অভিযোগ দায়ের করে। উক্ত অভিযোগ আদৌ সত্য নয়। অত্র বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় দুই দুইবার অংশগ্রহণ করে উত্তীর্ণ হতে না পারায় নুরুল ইসলাম ( সহকারী শিক্ষক কম্পিউটার, ঈদগাহ আদর্শ শিক্ষা নিকেতন) ব্যক্তিগত ক্ষোভ থেকে অত্র বিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে এধরনের হীন যড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে বলে আমি মনে করি। প্রকাশিত সংবাদে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।

প্রতিবাদকারী

খুরশীদুল জন্নাত

প্রধান শিক্ষক, ঈদগাহ্ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়।