শফিক আজাদ,উখিয়া:

সরকার প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ‘মিড দে মিল’ (দুপুরের খাবার) চালু করার উদ্যোগ গ্রহন করেছে। তবে এ ক্ষেত্রে সরকারের পাশাপাশি স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে এগিয়ে আসতে হবে। এই লক্ষ্যে দীর্ঘদিন কঠোর পরিশ্রম করে আসছিল নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার শিক্ষা অফিসার আবু আহমেদ। তিনি উপজেলার প্রতিটি এলাকায় উপস্থিত হয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি,সুশীল সমাজ,রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের উদ্বুদ্ধ করে আসছিলেন। তারই অংশ হিসেবে গতকাল সোমবার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সর্বদক্ষিণে অবস্থিত ঘুমধুম ইউনিয়নের তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাড়ে ৫শ শিক্ষার্থী সহ ২শতাধিক অভিভাবকদের জন্য দুপুরে এক বেলা খাবারের ব্যবস্থা করেন ইউপি চেয়ারম্যান একে জাহাঙ্গীর আজিজ। তিনি তার এক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, এভােেচয়ারম্যানের উদ্যোগে ৫’শ শিক্ষার্থী পেল এক বেলা খাবার

সরকার প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ‘মিড দে মিল’ (দুপুরের খাবার) চালু করার উদ্যোগ গ্রহন করেছে। তবে এ ক্ষেত্রে সরকারের পাশাপাশি স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে এগিয়ে আসতে হবে। এই লক্ষ্যে দীর্ঘদিন কঠোর পরিশ্রম করে আসছিল নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার শিক্ষা অফিসার আবু আহমেদ। তিনি উপজেলার প্রতিটি এলাকায় উপস্থিত হয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি,সুশীল সমাজ,রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের উদ্বুদ্ধ করে আসছিলেন। তারই অংশ হিসেবে গতকাল সোমবার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সর্বদক্ষিণে অবস্থিত ঘুমধুম ইউনিয়নের তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাড়ে ৫শ শিক্ষার্থী সহ ২শতাধিক অভিভাবকদের জন্য দুপুরে এক বেলা খাবারের ব্যবস্থা করেন ইউপি চেয়ারম্যান একে জাহাঙ্গীর আজিজ। তিনি তার এক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, এভাবে সকল জনপ্রতিনিধিরা উদ্যোগ গ্রহন করলে প্রতিটি স্কুলে প্রতিদিন দুপুরে অন্তত এক বেলা খাবারের ব্যবস্থা করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে আর্থিক সহযোগিতার চেয়ে আন্তরিকতাই বেশি গুরুত্ব বহন করে। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সহ-সভাপতি ও আইভি রহমান স্মৃতি সংসদের সভাপতি এবং ঘুমধু ইউনিয়নের সম্ভাব্য চেয়ারম্যানপ্রার্থী ছৈয়দুল বশর জানান, মানুষের আন্তরিকতা থাকলে সব কিছু করা যায়। যার প্রমাণ তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এক বেলা খাবারের ব্যবস্থা করা। এ প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখার জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাষ্টার হামিদুল হক বলেন, সারাদেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘মিড দে মিল’ চালু করা সরকারের একটি মহৎ উদ্যোগ। তবে এ ধরনের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ‘মিড দে মিল’ চালু করা একটু চ্যালেঞ্জিং হলেও সকলের সহযোগিতা থাকলে কোন ব্যাপার নয়। তারই প্রমাণ আজকের এই উদ্যোগ। আগামীতেও এ ধরনের মহৎ কাজে প্রতিটি মানুষকে এগিয়ে আসার আহবান জানান তিনি।ব সকল জনপ্রতিনিধিরা উদ্যোগ গ্রহন করলে প্রতিটি স্কুলে প্রতিদিন দুপুরে অন্তত এক বেলা খাবারের ব্যবস্থা করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে আর্থিক সহযোগিতার চেয়ে আন্তরিকতাই বেশি গুরুত্ব বহন করে।

বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সহ-সভাপতি ও আইভি রহমান স্মৃতি সংসদের সভাপতি এবং ঘুমধু ইউনিয়নের সম্ভাব্য চেয়ারম্যানপ্রার্থী ছৈয়দুল বশর জানান, মানুষের আন্তরিকতা থাকলে সব কিছু করা যায়। যার প্রমাণ তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এক বেলা খাবারের ব্যবস্থা করা। এ প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখার জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাষ্টার হামিদুল হক বলেন, সারাদেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘মিড দে মিল’ চালু করা সরকারের একটি মহৎ উদ্যোগ। তবে এ ধরনের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ‘মিড দে মিল’ চালু করা একটু চ্যালেঞ্জিং হলেও সকলের সহযোগিতা থাকলে কোন ব্যাপার নয়। তারই প্রমাণ আজকের এই উদ্যোগ। আগামীতেও এ ধরনের মহৎ কাজে প্রতিটি মানুষকে এগিয়ে আসার আহবান জানান তিনি।