হাবিবুর রহমান সোহেল, নাইক্ষ্যংছড়ি: 
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারী বাজার সহ বিভিন্ন পশুর হাট ও তার পার্শ্ববর্তী রামু উপজেলার বৃহত্তর গর্জনিয়া বাজার, ঈদগড় বাজারে আসন্ন কোরবানী ঈদকে সামনে রেখে দেশীয় পশু ছাড়াও মিয়ানমার থেকে ঝাকে ঝাকে গবাদি পশু আসছে। এই সব গবাদি পশু এখানকার বিভিন্ন বাজারে আসার পর স্থানীয় দালাল চক্র ও ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারনে চড়া মূল্যে বিক্রয় হচ্ছে।
 নাইক্ষ্যংছড়ির বাইশারী ও চাকঢালা রামুর গর্জনিয়া বাজার ও ঈদগড় বাজারে পশুর হাট পরিদর্শন করে জানা যায়, হাটে ক্রেতা-বিক্রেতার চেয়ে দালালের সংখ্যা বেশী বলে অভিযোগ উঠেছে। লোকমুখে শুনা যায় কোন ক্রেতা গবাদিপশু দেখতে গেলে হঠাৎ আচমকা একজন এসে ধারনার চেয়ে বেশী মূল্যে দামধর করে চলে যায়। ফলে বিপাকে পড়ে স্থানীয় সাধরণ ক্রেতারা।
এক সপ্তাহ পূর্বে যে গবাদি পশু বিভিন্ন হাটে ৭০/৭৫ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে, সে গবাদি পশু হাটে ৯০থেকে ১লাখ টাকা বিক্রয় হচ্ছে। অভিযোগ উঠেছে, মিয়ানমার থেকে আসা গবাদিপশু প্রায় সময় রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ে। কিন্তুু পরীক্ষা-নিরিক্ষার জন্য প্রাণী সম্পদ হাসপাতালের কোন কর্মকর্তাকে ঘটনাস্থলে দেখা যায় না। এনিয়ে ব্যবসায়ী মহল চরম হতাশা ওক্ষোভ প্রকাশ করছে।
নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ওসি তদন্ত জায়েদ নুর বলেন, কোরবানী পশুরহাট নজরদারীতে রয়েছে।