জাহাঙ্গীর আলম, ইনানী:

কোরবান আসতে আর মাত্র ২দিন বাকী। ইতিমধ্যে জমে উঠেছে, কোরবানীর পশুর হাট। মিয়ানমার থেকে মাঝারী ও ছোট-বড় আকারের গরু আসায় ক্রেতারা সুবিধা জনক ভাবে গরু খেনা কাটা নিয়ে ব্যস্ত। এদিকে কয়েকটি হাট বাজার ঘুরে দেখা যায়, বড় আকারের গরু হাটে একটু কম দেখা গেলেও মাঝারী ও ছোট আকারের গরু একটু বেশী। তেমনি ক্রেতাদের মাঝারি  আকারের গরু-মহিষের চাহিদা বেশি।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, টেকনাফের বাহারছাড়া, শামলাপুর বাজার,  সোনার পাড়া বাজার, রুমখাঁ বাজার, মরিচ্যাবাজারে ছোট গরুর চাহিদা যেমন বেশী তেমনি অন্যান্য বছরের চেয়ে দাম ও বেশী।

অনেক ক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, অন্যান্য বছরের চেয়ে এই বছরে ছোট ও মাঝারী আকারের গরু ও মহিষের দাম ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা বেশী বলে ক্রেতারা জানান।

কয়েক জন বড় গরু কিনতে আসা ক্রেতার সাথে কথা বলে জানা যায়, গত বছরের চেয়ে এই বছর বড় গরু দাম একটু কম হলেও ছোট ও মাঝারী সাইজের গরু দাম বেশী।তারা আরো বলেন, রোহিঙ্গাদের কারণে ছোট মাঝারী সাইজের গরুর দাম বেশী বলে ক্রেতাদের ধারুনা ।

টেকনাফ বাহারছাড়া ও সোনার পাড়ার কয়েক জন গরু ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, এই বছরে দেশী মহিষ গরুর চাহিদা একটু বেশী অন্যান্য বছরের তুলনায়। ভারত থেকে কোরবানীর পশু কম আসায় এই বছরে দেশীও পশুর চাহিদা অন্যান্য বছরের চেয়ে বেশী। তবে মাঝারী ও ছোট সাইজের গরুর চাহিদা যেমন বেশী তেমনি দামও গত বছরের তুলনায় এই বছরে আরও বেশী। তবে এখন কোরবানী ঈদ উপলক্ষে প্রতিদিনিই হাট সবছে প্রত্যেক জায়গায়। তেমনি বাড়ছে বেচা কেনা।নিরপত্তা বিষয়ে জানতে চাইলে টেকনাফ বাহারছাড়া পুলিশ ফাঁড়ির অফিসার ইনচার্জ বলেন।

দূর দৃরান্ত থেকে আসা ক্রেতাদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত পুলিশের একটি টহল দল রয়েছে বলে তিনি জানান।