মুহাম্মদ জুবাইর, টেকনাফ:
আসন্ন কোরবানী ঈদকে সামনে রেখে মিয়ানমার থেকে ঝাকে ঝাকে গবাদি পশু টেকনাফের শাহপরীরদ্বীপ করিডোর দিয়ে আমদানী হয়ে আসছে।আমদানীকৃত গবাদি পশু আসার পর স্থানীয় দালাল চক্র ও ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারনে চড়া মূল্যে বিক্রয় হচ্ছে।
শাহপরীরদ্বীপ করিডোর ও স্থানীয় গবাদি পশুর হাট পরিদর্শন করে জানা যায়, হাটে ক্রেতা-বিক্রেতার চেয়ে দালালের সংখ্যা বেশী বলে অভিযোগ উঠেছে। লোকমুখে শুনা যায় কোন ক্রেতা গবাদিপশু দেখতে গেলে হঠাৎ আচমকা একজন এসে ধারনার চেয়ে বেশী মূল্যে দমধর করে চলে যায়। ফলে বিপাকে পড়ে স্থানীয় সাধরণ ক্রেতারা।
এক সপ্তাহ পূর্বে যে গবাদি পশু টেকনাফের হাটে ৭০/৭৫ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে, সে গবাদি পশু হাটে ৯০থেকে ১লাখ টাকা বিক্রয় হচ্ছে। বর্তমানে করিডোরে প্রায় ২ হাজার গবাদি পশু অবিক্রিত অবস্থায় রয়েছে।
অভিযোগ উঠেছে, মিয়ানমার থেকে আসা গবাদিপশু প্রায় সময় রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ে। কিন্তুু পরীক্ষা-নিরিক্ষার জন্য প্রাণী সম্পদ হাসপাতালের কোন কর্মকর্তাকে ঘটনাস্থলে দেখা যায় না। এনিয়ে ব্যবসায়ী মহল চরম হতাশা ওক্ষোভ প্রকাশ করছে।
টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ রনজিত কুমার বড়িয়া বলেন, কোরবানী পশুরহাট ও করিডোরে আইনশৃংখলা নিয়ন্ত্রনের স্বার্থে সার্বক্ষনিক নজরদারী রয়েছে।