আবু সায়েম,কক্সবাজারঃ
কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশের প্রাত্যহিক অভিযানে ১৩ জন আসামীকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছেন। গত ১৩ আগষ্ট সকাল ৮টা হতে ১৪আগষ্ট সকাল ৮টা পর্যন্ত অফিসার ইনচার্জ মোঃ ফরিদ উদ্দীন খন্দকারের নেতৃত্বে পুলিশ পরিদর্শক(তদন্ত)মোহাঃ কামরুল আজম,পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশনস এন্ড কমিউনিটি পুলিশিং) মোহাঃ মাইন উদ্দীন ,এসআই স্বপন কুমার ভৌমিক,এসআই সুজন চন্দ্র মজুমদার,এসআই সনজিত চন্দ্র নাথ,এসআই মোবারেক হোসেন ,এএসআই হারুনুর রশিদ,,এএসআই লিটন মিয়া,এএসআই দ্বীন মোহাম্মদ,এএসআই প্রভাকর, , সঙ্গীয় ফোর্স এবং ইদগাঁও তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মিনহাজ মাহমুদ ভূইয়া সহ কক্সবাজার সদর মডেল থানা এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ১৩জন আসামীকে গ্রেপ্তার করেন কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন,১/মোহাঃআব্দুল হালিম ,পিতা-আকতার আহমদ, সাং-পশ্চিম লার পাড়া ,ঝিলংজা ,থানা ওজেলা কক্সবাজার,২/সোনা মিয়া, পিতা-কামাল হোসেন, সাং-সমিতি পাড়া, থানা ও জেলা কক্সবাজার, ৩/মনজুর আলম, পিতা-মৃত ছিদ্দিক মাঝি, সাং-পূর্ব পাহাড়তলী, ৭নং ওয়ার্ড, থানা ও জেলা কক্সবাজার, ৪/অজিত ধর, পিতা-মরাংশু ধর, সাং- শংকর মাঠ, থানা ও জেলা কক্সবাজার ৫/আমান ইল্লাহ আমান, পিতা-জাফর আলম, সাং-ইসলামবাদ , থানা ও জেলা কক্সবাজার ৬/খোরশেদ ,পিতা- নুর আছাদ সওদাগর ,সাং-দক্ষিণ রুমালিয়ারছড়া ,থানা ও জেলা কক্সবাজার,৭/মোহাঃ নুরুল ইসলাম, পিতা-মৃত আলী আহাম্মদ , সাং – দক্ষিণ খুনিয়াপালং ,থানা- রামু ও জেলা কক্সবাজার,৮/জাহেদ আলম ,পিতা-মৃত মোহাঃ আলম , সাং গোদার পাড়া, আলীর জাহাল থানা ও জেলা কক্সবাজার ৯ মোহাঃ কামাল ,পিতা-রফিকুল ইসলাম,থানা উখিয়া ও জেলা কক্সবাজার,১০/মোহাঃ সিরাজ, পিতা- শাহ আলম , সাংপশ্চিম পাড়া ভারুয়াখালী, থানা ও জেলা , কক্সবাজার ১১/ মোহাঃ জাহানগীর পিতা- মৃত সুলতান , সাং নতুন বাহারছড়া , আনসার ক্যাম্পের পাশে, ২নং ওয়ার্ড কক্সবাজার পৌরসভা, থানা ও জেলা কক্সবাজার ১২/ মোহাঃ করিম , পিতা- মৃত মোহাঃ করিম ,সাং -পাহাড়তলী , বৌ বাজারস্থ রফিকের কলোনী,৭নং ওয়ার্ড কক্সবাজার পৌরসভা, থানা ও জেলা ককসবাজার ১৩/সাইফুল আলম, পিতা- সৈয়দ আলম ,সাং- শাহ আহাম্মদের পাড়া, আলম হুজুরের বাড়ী ৮নং ওয়ার্ড চাকমারকুল, থানা ,রামু, জেলা কক্সবাজারদেরকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার করে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।এ ব্যাপারে কক্সবাজার সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাঃ ফরিদ উদ্দীন খন্দকার জানান, অব্যাহত অভিযান পরিচালনা করে পরোয়ানাভুক্ত পলাতক আসামীসহ থানা এলাকার ছিনতাইকারীদের গ্রেপ্তোর পূর্বক আইনের আওতায় এনে এলাকার জনসাধরণ ও পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তার নিশ্চিত করা হবে, এবং চুরি ছিনতাই ও সন্ত্রাসিদের বিরুদ্ধে পুলিশি অভিযান অব্যাহত থাকবে।