শিক্ষিকা হুমায়রা আজাদী বাদি হয়ে দায়ের করা মামলার প্রেক্ষিতে কক্সবাজারের বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক আমার নামে যে আদেশটি দিয়েছেন তা একটি মামলার ক্ষেত্রে আইনগতভাবে প্রচলিত নিয়ম। যেহেতু আমি একজন দায়িত্বশীল জনপ্রতিনিধি, সেহেতু আদালতের আদেশের ব্যাপারে আমার কিছুই বলার নেই। তবে শিক্ষিকা হুমায়রা আজাদী বাদি হয়ে দায়ের করা মিথ্যা মামলার বিষয়ে আমার অনেক অভিযোগ আছে। মুলত উপজেলা শিক্ষা কমিটির সম্বনয় সভার সিদ্বান্তক্রমে মালুমঘাট রিংভং দক্ষিণ পাহাড় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আমি উপজেলা শিক্ষা কমিটির সভাপতি হিসেবে বিদ্যালয়ের সার্বিক কার্যক্রম পরির্দশনে যাই। তবে সেইদিন শিক্ষিকা আজাদীকে মারধর কিংবা অন্য কোনভাবে হেনস্তা করার কোন ঘটনা ঘটেনি। আমি ব্যক্তিগতভাবে একজন শিক্ষা ও উন্নয়ন বান্ধব জনপ্রতিনিধি। শিক্ষক সমাজকে সম্মান করা আমার রুটিন কাজের একটি।

এখানে সকলের অবগতির জন্য বলতে চাই, সাবেক চকরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান রেজাউল করিমের আমলে পাঠদান নিয়ে দুই শিক্ষিকার মধ্যে বিরোধের সুত্রপাত শুরু হয়। ওইসময় শিক্ষা কমিটির নির্দেশে দুই শিক্ষিকা বিরোধ নিরশনে কয়েকবার বিদ্যালয়ে ভিজিট করেন তৎকালীন সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা। প্রতিবারই সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তাকে নাজেহাল করেন প্রধান শিক্ষিকা হুমায়রা আজাদী। এরই প্রেক্ষিতে সাবেক চকরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান রেজাউল করিমের উপস্থিতিতে উপজেলা শিক্ষা কমিটি শিক্ষিকা হুমায়রা আজাদীর বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়ার পরও তাতে ব্যর্থ হন।

পরবর্তীতে আমি উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষিকা মালেকা বেগম উপজেলা শিক্ষা কমিটির সভায় জানায়, তাকে (মালেকা বেগম) আটমাস যাবত পাঠদানের জন্য বিদ্যালয়ে ঢুকতে দিচ্ছেনা প্রধান শিক্ষিকা হুমায়রা আজাদী। উপজেলা শিক্ষা কমিটির সম্বনয় সভার সিদ্বান্তক্রমে ২০১৭ সালের ২৮ জানুয়ারী মালুমঘাট রিংভং দক্ষিণ পাহাড় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আমি উপজেলা শিক্ষা কমিটির সভাপতি হিসেবে বিদ্যালয়ের সার্বিক কার্যক্রম পরির্দশনে যাই। তবে সেইদিন শিক্ষিকা আজাদীকে মারধর কিংবা অন্য কোনভাবে হেনস্তা করার কোন ঘটনা ঘটেনি।

অথচ সহকারি শিক্ষিকা মালেকা বেগমের সাথে প্রধান শিক্ষিকা হুমায়রা আজাদীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে চলমান থাকা বিরোধের ঘটনাকে অনেকটা রং লাগিয়ে স্থানীয় আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে ঘাপটি মেরে থাকা কতিপয় মহলের মদদে ২০১৭ সালের ৩১ জানুয়ারী তিনজনের বিরুদ্ধে কাল্পনিক অভিযোগ তুলে আদালতে উক্ত নালিশী মামলাটি করেন শিক্ষিকা হুমায়রা আজাদী।

শিক্ষিকা হুমায়রা আজাদীর মামলাটি প্রথমদিনই সাজানো এবং মিথ্যা বলে প্রমাণিত হয়েছে। তাঁর প্রমাণ হচ্ছে চকরিয়া উপজেলা সদরে সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা সেইদিন সমবেত হয়ে হুমায়রা আজাদীর মামলার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশ করার বিষয়টি। সমাবেশে চকরিয়া উপজেলার হাজারো শিক্ষক সমাজ একবাক্যে বলেছেন, সহকারি শিক্ষিকা মালেকা বেগম হয়রাণির শিকার, আমি চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আমার সহ-ধর্মীনি সহকারি শিক্ষিকা শাহেদা জাফর কতিপয় মহলের চক্রান্তের শিকার। আওয়ামীলীগের কিছু কতিপয় নেতার ইন্ধনে এবং তাদের দেয়া টাকার বিনিময়ে হুমায়রা আজাদী আমার সম্মানহানি করতে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা মামলাটি করেছে।

তারপরও মামলার আদেশের প্রেক্ষিতে বিজ্ঞ আদালত, কক্সবাজার জেলা প্রশাসন, কক্সবাজার জেলা ও জেলার প্রতিটি উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মী, দলের অগণিত সমর্থক এবং আমার প্রিয় চকরিয়া-পেকুয়াবাসির উদ্দেশ্যে জানাতে চাই, আমাকে এবং আমার সহ-ধর্মীনিকে জড়িয়ে শিক্ষিকা হুমায়রা আজাদী বাদি হয়ে দায়ের করা মিথ্যা মামলাটি মুলত আমি অপরাজনীতির শিকার হয়েছি।

মামলার পেছনে আরো একটি বিষয় বিশেষ ভাবে কাজ করেছে। সেটি হচ্ছে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চকরিয়া-পেকুয়া (কক্সবাজার-১) আসনে আওয়ামীলীগ সভানেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছিলেন। ওইসময় জোটগত নির্বাচনে সরকারের অপর শরীকদলকে আসনটি ছেড়ে দেয়ার কারনে দলীয় প্রধান দেশরত্ম শেখ হাসিনার নির্দেশে আমি দলের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিই এবং নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াই।

চকরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ জাফর আলম বলেন, দলীয় প্রধান দেশরত্ম শেখ হাসিনার নির্দেশে দশম সংসদ নির্বাচনে আমি দলের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর পর থেকে অদ্যবধি সরকার প্রধানের সহযোগিতায় চকরিয়া-পেকুয়া উপজেলার জনগনের ভাগ্য উন্নয়নে সম্ভব সব ধরণের সার্বিক উন্নয়ন ও তৃনমুলে আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক কার্যক্রম বেগবান করতে কাজ করে যাচ্ছি। ইত্যবসরে আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সন্নিকটে। উক্ত নির্বাচনে চকরিয়া-পেকুয়া (কক্সবাজার-১) আসনে আমি দলের মনোনয়ন প্রত্যাশী। সেইকারনে অনেকা ইষাণিত হয়ে স্থানীয় আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে ঘাপটি মেরে থাকা কতিপয় মহলের মদদে ঘটনা ছাড়াই কাল্পনিক অভিযোগ তুলে আদালতে উক্ত নালিশী মামলাটি করেন শিক্ষিকা হুমায়রা আজাদী।

যদিও বিজ্ঞ আদালতের নিদেশক্রমে তদন্তের দায়িত্বভার পেয়ে ওই বছরের ৩০ মার্চ মামলার অভিযোগ ব্যাপক যাছাই বাছাই শেষে তদন্তপূর্বক আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন তৎকালীন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোঃ আলী হোসেন। প্রতিবেদনে জেলা প্রশাসক মহোদয় ঘটনার বিশদ বিবরণ তুলে ধরেছেন বিজ্ঞ আদালতের কাছে। তারপরও বাদির নারাজির প্রেক্ষিতে আদালত যে আদেশ দিয়েছেন তার প্রতি আমি শ্রদ্ধাশীল। তাই আদালতে আমি আইনী লড়াইয়ের মাধ্যমে মামলাটি যে সাজানো ও পরিকল্পিত তা প্রমাণ করবো ইনশাল্লাহ। পরিশেষে আমি শিক্ষিকা হুমায়রা আজাদীর মিথ্যা মামলার বিষয়ে কোন ধরণের বিভ্রান্ত না হতে বিজ্ঞ আদালত, কক্সবাজার জেলা প্রশাসন, কক্সবাজার জেলা ও জেলার প্রতিটি উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মী, দলের অগণিত সমর্থক এবং আমার প্রিয় চকরিয়া-পেকুয়াবাসির বিনীতভাবে অনুরোধ করছি।

নিবেদক

আলহাজ জাফর আলম এমএ

চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ, চকরিয়া

সভাপতি চকরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগ।


চকরিয়া, পেকুয়া, মাতামুহুরী উপজেলা ও চকরিয়া পৌরসভা আ’লীগের প্রতিবাদ ও  প্রত্যাহার দাবি


এদিকে চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ জাফর আলম এবং তাঁর সহ-ধর্মীনিকে জড়িয়ে শিক্ষিকা হুমায়রা আজাদীর দায়েরকৃত মিথ্যা মামলাটি অবিলম্বে প্রত্যাহার দাবি এবং ঘটনার ব্যাপারে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন চকরিয়া উপজেলা, পেকুয়া উপজেলা, মাতামুহুরী সাংগঠনিক উপজেলা ও চকরিয়া পৌরসভা আওয়ামীলীগ এবং সহযোগি সংগঠনের সকলস্তরের নেতৃবৃন্দ।

প্রতিবাদ বিবৃতিতে আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ বলেছেন, চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ জাফর আলম উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কমিটির সভাপতি। পদাধিকারবলে তিনি উপজেলার প্রত্যেক প্রাথমিক বিদ্যালয় পরির্দশন করতে পারেন। শিক্ষকের সাথে শিক্ষক অথবা বিদ্যালয়ের সাথে অপরপক্ষ নতুনবা শিক্ষকের সাথে কোন মহলের যে কোন বিষয়ে বিরোধ দেখা দিলে তা সমাধান করার দায়িত্ব সভাপতি হিসেবে তাঁর উপর পড়ে। সেই সুবাদে তিনি সহকারি শিক্ষিকা মালেকা বেগমের সাথে প্রধান শিক্ষিকা হুমায়রা আজাদীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে চলমান থাকা বিরোধ নিরশন করতে চকরিয়া উপজেলা শিক্ষা কমিটির সম্বনয় সভার সিদ্বান্তক্রমে মালুমঘাট রিংভং দক্ষিণ পাহাড় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরির্দশনে যান। তবে সেইদিন শিক্ষিকা আজাদীকে মারধর কিংবা অন্য কোনভাবে হেনস্তা করার কোন ঘটনা ঘটেনি। উপজেলা চেয়ারম্যান ব্যক্তিগতভাবে একজন শিক্ষা ও উন্নয়ন বান্ধব জনপ্রতিনিধি।

আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেছেন, চকরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ জাফর আলমের জনপ্রিয়তায় ইর্ষানিত হয়ে মুলত তাঁর সম্মানহানি করতে দলের ভেতরে থাকা কতিপয় মহলের ইন্ধনে শিক্ষিকা হুমায়রা আজাদী মামলাটি করেছেন। অথচ আদালতের নির্দেশক্রমে তদন্ত কর্মকর্তা কক্সবাজারের তৎকালীন জেলা প্রশাসক মো.আলী হোসেন মহোদয় নিরপেক্ষ তদন্ত করে মামলার বিষয়টি নিয়ে আদালতে প্রতিবেদনও দিয়েছেন। প্রতিবেদনে বাদির অভিযোগ অসত্য বলে প্রমানিত হয়েছে।

বিবৃতিতে আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ বলেছেন, শিক্ষিকা হুমায়রা আজাদীর মামলাটি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। তাই আমরা অবিলম্বে উক্ত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার দাবি করছি এবং তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এব্যাপারে নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে একজন জনপ্রিয় জনপ্রতিনিধির সম্মান অক্ষুন্ন রাখতে বিজ্ঞ আদালত ও প্রশাসনের সকল মহলের কাছে আহবান জানাচ্ছি।

চকরিয়া, পেকুয়া, মাতামুহুরী উপজেলা ও চকরিয়া পৌরসভা আওয়ামীলীগের পক্ষে গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী সাধারণ সম্পাদক, চকরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগ। আলহাজ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বাবলা সভাপতি ও মহসিন বাবুল সাধারণ সম্পাদক মাতামুহুরী সাাংগঠনিক উপজেলা আওয়ামীলীগ। শাহনেওয়াজ চৌধুরী বিটু ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও আবুল কাসেম সাধারণ সম্পাদক পেকুয়া উপজেলা আওয়ামীলীগ। জাহেদুল ইসলাম লিটু সভাপতি ও আতিক উদ্দিন চৌধুরী সাধারণ সম্পাদক চকরিয়া পৌরসভা আওয়ামীলীগ।

 


চকরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান ও সহ-ধর্মীনির মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার দাবিতে প্রতিবাদ সভা


নিজস্ব প্রতিবেদক,চকরিয়া

চকরিয়া উপজেলা পরিষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান ও উপজেলা শিক্ষা কমিটির সভাপতি আলহাজ জাফর আলম বিএ অর্নাস এমএ এবং তাঁর সহ-ধর্মীনি প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক পরিষদ চকরিয়ার সভাপতি শাহেদা জাফরকে জড়িয়ে হুমায়রা আজাদীর দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার দাবিতে  ৯ আগস্ট বিকালে উপজেলা পরিষদস্থ কার্যালয়ে এক প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক পরিষদ চকরিয়ার সিনিয়র সহ-সভাপতি মাস্টার রেজাউল করিম আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক পরিষদ চকরিয়ার সিনিয়র সহ-সভাপতি আবদুল মান্নান, সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, সাধারণ সম্পাদক জিয়াবুল করিম খোকন, যুগ্ম সম্পাদক ফজলুল কাদের, সাংগঠনিক সম্পাদক নাছির উদ্দিন, প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক পরিষদ চকরিয়া পৌরসভা শাখা সভাপতি হাবিবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক সিব্বির আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুর রহমান প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

প্রতিবাদ সভায় বক্তারা বলেছেন, চকরিয়া উপজেলা পরিষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান ও উপজেলা শিক্ষা কমিটির সভাপতি আলহাজ জাফর আলম এমএ এবং তাঁর সহ-ধর্মীনি প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক পরিষদ চকরিয়ার সভাপতি শাহেদা জাফরকে জড়িয়ে হুমায়রা আজাদীর দায়েরকৃত মামলাটি প্রকৃতপক্ষে একটি মিথ্যা মামলা। কতিপয় মহলের ইন্ধনে হুমায়রা আজাদী পরিকল্পিতভাবে এ মামলাটি করে উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা শিক্ষা কমিটির সভাপতি আলহাজ জাফর আলমের পরিবারের ভাবমুর্তি প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। অথচ উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ জাফর আলম একজন শিক্ষা ও শিক্ষকবান্ধব জনপ্রতিনিধি। শিক্ষক সমাজ তাঁর কাছে বরাবরে শ্রদ্ধার পাত্র। তাই প্রতিবাদ সভার মাধ্যমে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক পরিষদ চকরিয়া উপজেলা ও চকরিয়া পৌরসভা কমিটির সকলস্তরের নেতবৃন্দ বিবৃতিতে বলেছেন, অবিলম্বে এই মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। শিক্ষার সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করতে সকলকে একহয়ে কাজ করতে হবে।