শাহিদ মোস্তফা শাহিদ,কক্সবাজার সদর :

কক্সবাজার সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে।২৯ জুলাই বিকাল ৩ টা তখনো মাঠে আসেনি রেফারী।এরই মধ্যে দু’দলের খেলোয়াড়াররা প্রস্তুত। মাঠে প্রচুর পানি, বসানো হয়েছে মেশিন। মাঠ শুষ্ক করার চেষ্টায় দায়িত্বপ্রাপ্ত ভলেন্টিয়াররা।ইতিমধ্যে কাঁনায় কাঁনায় দর্শকের ভরে গেছে মাঠ।স্থান সংকুল না হওয়ায় স্কুল ভবনের চাদে অবস্থান নেয় অনেক দর্শক।ততক্ষণে মাঠে আসলেন রেফারী। প্রস্তুত উভয় দল,লাল জার্সি পড়ে দুই সহকারী নিয়ে মাঠে নামলে ম্যাচ পরিচালক জাতীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব সাইমুম সরওয়ার কমল।এক হাত পরিমাণ সবুজ ঘাস আর ৩/৪ ইঞ্চি পরিমাণ কাঁদা জলে নামলেন খেলোয়াড়রা।টিক সাড়ে চারটার দিকে খেলা শুরু করেন রেফারী।প্রথমে টসে জিতে সাধারণ সম্পাদক দল। বল নেড়ে শুভ সূচনা করেন সেক্রেটারি দলের দুই খেলোয়ার।নির্ধারিত ৩০ মিনিটের খেলায় প্রথমার্ধে ১৩ মিনিটের মাথায় সভাপতি একাদশের ১০ন জার্সিধারী খেলোয়ার সোহেল জাহান চৌধুরীর
হেড থেকে পাওয়া একটি গোল করেন সিরাজুল মোস্তফা আলাল।গোল শোধ করতে মরিয়া হয়ে উঠে সেক্রেটারি একাদশের খেলোয়াড়ারা।একাধিক সুযোগ পেয়েও হাত ছাড়া করেন সাধারন সম্পাদক দলের খেলোয়ার রফিক আহমদ চেয়ারম্যান, সাইফুল ইসলাম মেম্বার, তারেক আজিজ।শেষ পর্যন্ত ১- ০ গোলে এগিয়ে যায় সভাপতি একাদশ। পরে চ্যাম্পিয়ন ও রানার্স আপ দলকে ট্রপি তুলে দেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন বাফুফের সদস্য বিজন বড়ুয়া।
উভয় দলের উত্তেজনা ও উৎসাহপূর্ণ ম্যাচ উপভোগ করেন ৭/৮ হাজার দর্শক।এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীসহ তৃনমূল পর্যায়ের নেতাকর্মী এবং স্থানীয় বিভিন্ন শ্রেণী পেশার লোকজন।সহকারী রেফারী ছিলেন জেলা রেফারী এসোসিয়েশনের সদস্য মিজানুর রহমান ও জালালাবাদ ইউপি সদস্য সাবেক ফুটবলার মোফাচ্ছেল মফি।ধারাভাস্যকার ছিলেন সাকলাইন মোস্তাক।উক্ত ম্যাচে সার্বিক সহযোগিতা করেন বৃহত্তর ঈদগাঁও ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি রফিকুল ইসলাম,শহিদু,আবু হেনা,হারুন,সুজন সহ অনেকই।