গত ২৩ জুলাই কক্সবাজার নিউজ ডটকমে প্রকাশিত ‘গোমাতলী থেকে লবন লুটঃ বোট জব্দ’ শীর্ষক সংবাদের ২৭ জুলাই এর প্রতিবাদটি আমাদের দৃষ্টি গোছর হয়েছে । মূলত:  এর প্রতিবাদকারী মো: আব্দুল্লাহ একজন ডাকাত এবং ইয়াবা ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে ডাকাতি, অস্ত্র এবং ইয়াবা সহ বর্তমানে ৪/৫ টি মামলা রয়েছে। ভুলবশত: যদি কারো জমি অন্য নামে বি,এস হয় তাহলে জমির মালিকানা সৃষ্টি হয়না। তার বাবার জীবদ্দশায় বিষয়টি জানতেন এবং তিনি কখন ও মালিকানা দাবী করেননি,কারণ তিনি ছিলেন ভাল মানুষ। শুধু তাই নয় তাদের আপন বড় ভাই মনজুর আলম ও এ ব্যাপারে অবগত,তাই তিনিও কখনো এ জমি নিয়ে মালিকানা দাবী করেন নাই। যদি প্রতিবাদকারী তাদের দাবীর পক্ষে ২.০০ একর জমি ক্রয়ের দলিল দেখাতে পারেন তাহলে আমরা তাদের সমস্ত দাবী মেনে নেব। আমরা চ্যালেঞ্জ করে বলছি তারা এ ধরণের কোন দলিল দেখাতে পারবেনা। তাদের ভিত্তি হল ভুল বশত: হওয়া খতিয়ান আর সন্ত্রাসী কর্মযজ্ঞ।আমাদের কাছে ক্রয়ের সমস্ত দলিল আছে। আর লবণ জব্দের ঘটনার সময় প্রতিবাদকারী পুলিশের সামনে না এসে পালিয়েছিল কেন? আর সংবাদকর্মীর পাঠানো রিপোর্টি ১০০% সত্য এবং প্রতিবাদকারীর ব্যাখ্যাটি সম্পুর্ণ ভুয়া ও বানোয়াট। এছাড়া জব্দকৃত লবণগুলো ঈদগাও পুলিশ ফাড়ির এসআই নিজাম এবং এস,আই মহিউদ্দিনের তত্বাবধানে বোট মালিক,বাদী ও ইসলামপুর ইউনিয়নের ৮নং এবং ১০নং ওয়ার্ড মেম্বার সহ বিক্রী করে পুলিশ হেফাজতে টাকাগুলো জমা রয়েছে (বিচারাধীন)। পুলিশ তল্লাশি করে সঠিক মালিককে টাকাগুলো বুঝিয়ে দিবেন।তাই প্রতিবাদকারীর প্রদেয় ব্যখ্যার জোর প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং উক্ত অভিযোগটি সরেজমিনে তদন্তপুর্বক বাস্তব অপরাধীকে আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত শাস্তি প্রদানের জন্য প্রসাশনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

প্রতিবাদের বিরুদ্ধে জোর প্রতিবাদকারী

১.রমজান আলী ২.নুরুল আলম ৩.বদিউল আলম সর্ব পিতা-মৃত মখলেছুর রহমান ৪.মো: রাসেল পিতা: নুরুল আলম ৫. আব্দু সাত্তার পিতা: মৃত কালু সর্ব সাং-পশ্চিম গোমাতলী,পোকখালী,সদর কক্সবাজার।