– সৈয়দ তানবীর মাহমুদ খোন্দকার
# কারো বয়স কতো, বেতন কত, কি করো এসব বিরক্তিকর প্রশ্ন না করা।
# কোন অনুষ্ঠানে পা ‘না’ তুলে বসা ভালো। কারণ এটা শিষ্টাচার বহির্ভূত।
# খাওয়ার সময় শব্দ না করা। কোন অনুষ্ঠানে হাড্ডি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তা এখনই পরিহার করা।
# অন্যের ব্যক্তিগত ডায়রি না পড়াই ভালো।
# অন্যের সমালোচনার চেয়ে নিজের সমালোচনা করা বুদ্ধিমানের কাজ। এককথায় – A gentleman is one who considers the good of others.
# কথা বলা সময় সাধু-চলিত যেন মিশ্রন না হয়। এতে ব্যক্তিত্বের হানি হয়।
# ঋণ বা ধার না করা। করলে ও সময় মতো পরিশোধ করা ভালো।
# Speak silver, reply gold.
# কম কথা বলা মানুষের বিশেষ গুণ। কারণ কথায় আচরণ প্রকাশ পায়। এরিষ্টটল বলেন- বেশি কথা বলা তা যতই মূল্যবান হোক, নিবুদ্ধিতার লক্ষণ।
# অফিসকে নিজের বাড়ি মনে না করা। সবসময় গঠনমূলক আলোচনা করা ভালো।
# শক্তি নয়, ইচ্ছাই রাষ্টের ভিত্তি। অর্থাৎ ভালোবাসার মাধ্যমে কোন কিছু অর্জিত হলে তার সুফল অনেকদিন পাওয়া যায়।
# অকারণে ও অপ্রয়োজনে না হাসা।
# ভুল হলে তর্ক না করে সরি বলা।
# প্রকাশ্যে মুটোফোনের লাউডস্পিকারে কথা না বলা।
# মসজিদ, অফিস কিংবা কোন গুরুত্বপূর্ণ মিটিং এ মোবাইল বন্ধ রাখা।
# মানুষের একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়ে প্রশ্ন করা বোকামির লক্ষণ।
# অন্যের বাড়িতে গেলে বাথরুম ব্যবহারের প্রয়োজন হলে পরিচ্ছন্নতার বিষয়টি খেয়াল রাখা।
# অফিসে কোন অতিথি এলে তার সঙ্গে হাসাহাসি কিংবা জোরে চিৎকার করে কথা না বলা।
# রাত ১০ টার পর প্রয়োজন ছাড়া কাউকে ফোন না দেয়া। কারণ অনেকে এই সময় ঘুমিয়ে পড়ে।
# বাড়ির কাজের ছেলেমেয়ের সাথে মার্জিত আচরনে কথা বলা। কারণ ব্যবহারে বংশের পরিচয়।
# Thank you ও Sorry বলার অভ্যাস গড়ে তুলা।