বিশেষ প্রতিবেদক ॥

‘যে শহরে জন্মেছিলেন কীর্তিমানেরা, যাদের কথা আজো আমার শহরের মানুষের মুখে মুখে, তাদের পথ অনুসরণ করেই চলতে চাই, আমার শহরের মানুষ যেনো সুখে থাকে, তাদের শত বিপদে আমি তাদের পাশে থাকতে চাই, নাগরিকদের এ শান্তির শহর কক্সবাজার পৌরসভার ৪, ৫ ও ৬নং ওয়ার্ডকে আমি সাজাতে চাই, পৌরসভা হবে আরো দৃষ্টিনন্দন ও নাগরিক বান্ধব’।

উপরোক্ত কথাগুলো ভোটারদের কাছে উপস্থাপন করছেন চশমা প্রতীক নিয়ে মহিলা কাউন্সিলর পদপ্রার্থী গরিব নেতৃত্বের অন্যতম নারী নেত্রী ইয়াছমিন আক্তার।

তিনি বলেন‘ অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি, পর্যটন রাজধানী খ্যাত কক্সবাজার পৌরসভার শান্তপ্রিয় জনসাধারণরা আমাকে ভালোবেসে যদি তাদের সেবা করার সুযোগ দেন তাহলে থাদেরকে নিয়েই আমি আমার কাজগুলো শুরু করবো, তারা যেটা করলে ভালো হবে মনে করবেন সে কাজকেই আমি সবার আগে বাস্তবায়ন করে দেখাতে চাই।

তিনি বিভিন্ন পথসভায় বলেন, সাধারণ মানুষ দলমত নির্বিশেষে আমাকে তাদের কাছে টেনে নিচ্ছেন, তাদের নানা সমস্যার কথাগুলো আমাকে বলছেন এবং তাদের আনন্দের ভাগিদার করছেন আমাকে। এই শহরের ৪, ৫ ও ৬নং ওয়ার্ডের মানুষেরা জলাবদ্ধতার ভোগান্তিতে থাকেন। রাস্তাঘাট অনেক এলাকায়ই সংস্কার করা প্রয়োজন। অনেক এলাকায় সড়কবাতি নেই, রয়েছে ইভটিজিংসহ নানা সামাজিক সমস্যাও। আমি এ সমস্যাগুলোর সমাধানে সকলকে সঙ্গে নিয়ে ভুমিকা রাখতে চাই। আমার এলাকার প্রিয় নাগরিকদের বড় সমস্যাগুলোর সমাধান আমি করবো। এই আশ^াস আমি ব্যক্ত করছি।’

আপামর মানুষের ভালোবাসা চাইতে আমি দুয়ারে দুয়ারে হাজির হচ্ছি, তারা যেনো আমাকে সে সুযোগটা দেন, আমি সারাজীবন তাদের সেবা করে যেতে চাই, সাধারণ মানুষের পাশে থাকতে চাই, জনবান্ধব পৌরসভা গঠনে আমি তাদেরকে নিয়ে কাজ করতে চাই, এ শহরটাকে আরো সুন্দর ও সমৃদ্ধ করে তুলতে চশমা প্রতীককে বিজয় নিশ্চিত করতে পাশে থাকুন। ভোট দিন। সন্ত্রাসমুক্ত পৌরসভা গঠনে সহায়তা করুন। সম্মানিত নাগরিকদের কাছে এই প্রত্যাশাই করি।

উল্লেখ্য যে ইয়াছমিন আক্তার কক্সবাজার পৌরসভার বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন চৌধুরী পাড়া এলাকার বাসিন্দা ঐতিহ্যবাহী পরিবারের সদস্য মরহুম ডা. খলিলুর রহমানের পুত্রবধূ। তার পুত্র নুরুল হুদা চৌধুরীর স্ত্রী নারী নেত্রী ইয়াছমিন আক্তার। তার বাবা ঐতিহ্যবাহী পরিবারের সন্তান, রামু থানার অন্তর্গত খুনিয়া পালং ইউনিয়নের জনদরদী সাবেক চেয়ারম্যান আব্দু রহমান সওদাগর ও তার মা নুরনাহার বেগম ও একাধিকবার ইউপি সদস্য ছিলেন। ইয়াছমিন আক্তার বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সদস্য, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের কক্সবাজার জেলা শাখার অন্যতম সদস্য এবং জেলার বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও সেবামূলক সংগঠনের সাথে জড়িত।