প্রেস বিজ্ঞপ্তি:

কক্সবাজার সদর-রামু আসনের সংসদ সদস্য ও তথ্য মন্ত্রণালয় সর্ম্পকিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আলহাজ¦ সাইমুম সরওয়ার কমল বলেছেন-যুগে যুগে মহামানবেরা পৃথিবীতে আবির্ভূত হন সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য। তাঁরা মানবতাকে প্রতিষ্ঠা করে মানুষে মানুষে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন রচনা করেন। মহাযোগী লোকনাথ ব্রহ্মচারী বাবাও পৃথিবীতে এসেছিলেন সত্য-সুন্দর-মঙ্গলের বার্তা নিয়ে। তিনি আজীবন মানবতার জয় গান গেয়েছেন। ত্রিকালদর্শী লোকনাথ ব্রহ্মচারী বাবার নিদের্শিত পথকে ধারণ করে প্রতিপালন করতে পারলেই আমাদের আধ্যাত্মিক মুক্তির পথ সুগম হবে। এমপি কমল খুরুশকুল সার্বজনীন কেন্দ্রীয় শ্রীশ্রী লোকনাথ ধাম ও অষ্টম স্পোটিং সংঘের উদ্যোগে অধ্যাত্ম নক্ষত্র ব্রহ্মানুদীপ্ত মহাযোগি শিবকল্পতরু শ্রীশ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারী বাবার ১২৮তম তিরোধান উৎসবের ধর্মীয় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন। উখিয়া কৃষি ব্যাংকের কর্মকর্তা স্বপন আচার্য্যের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত মাঙ্গলিক অনুষ্টানের উদ্বোধন করেন জেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি এডভোকেট রনজিত দাশ। এতে সম্মাণিত অতিথি ছিলেন হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি অধ্যাপক প্রিয়তোষ শর্মা চন্দন ও খুরুশকুল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন জসিম। প্রধান বক্তা ছিলেন-বিশিষ্ট ধর্মতত্ত্ববিদ অধ্যাপক অজিত দাশ। বিশেষ অতিথি ছিলেন-জেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বাবুল শর্মা, খুরুশকুল নবরতœ, সংঘের সভাপতি মাষ্টার রতন কান্তি দে, সদর উপজেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও জেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সদস্য সাংবাদিক বলরাম দাশ অনুপম, খুরুশকুল ইউনিয়ন পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি অমল কান্তি দে, খুরুশকুল ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মাখন চন্দ্র দে, জেলা হিন্দু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ডাঃ পরিতোষ দত্ত প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্যে রাখেন খুরুশকুল ইউনিয়ন পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক পলাশ আচার্য্য। বিকাশ দে’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত উক্ত অনুষ্টানে শুভেচ্ছা বক্তব্যে রাখেন তিরোধান উৎসব উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি হারাধন চন্দ্র দে, সাধারণ সম্পাদক কমল হরি দে, অর্থ সম্পাদক জহরলাল দে। দিনব্যাপি বিভিন্ন মাঙ্গলিক অনুষ্ঠান ছাড়াও অনুষ্ঠিত গীতাপাঠ প্রতিযোগিতা পরিচালনা করেন রাজিব কান্তি দে।