প্রেস বিজ্ঞপ্তি:

কক্সবাজার পৌরসভার সফল কাউন্সিলর মিজানুর রহমানকে ইয়াবার পৃষ্টপোষক হিসেবে তালিকাভুক্ত করা এবং তা নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের তীব্র নিন্দা-প্রতিবাদ জানিয়েছেন পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের সাধারণ জনগণ। এছাড়াও পাশাপাশি নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দরা বলেন- কাউন্সিলর মিজানুর রহমান জাতির জনক বঙ্গবন্ধু ও জননেত্রী শেখ হাসিনার আর্দশের একজন সৈনিক। পাশাপাশি তিনি সাবেক সফল একজন জনপ্রতিনিধি। তার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে প্রতিপক্ষ ও কুচক্রি মহলের কারসাজিতে তার নাম ইয়াবার মত জগন্যতম অপরাধমূলক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছে। অথচ কমিশনার মিজান দীর্ঘদিন ধরে সফলতার সহিত রাজনীতি ও জনপ্রতিনিধি হিসেবে কক্সবাজার পৌরসভার সর্বস্তরের মানুষের সেবা করে আসছেন। এই কারনেই তার জনপ্রিয়তা সহ্য করতে না পেরে একটি অসাধু মহল মরণ নেশা ইয়াবার মত জগন্য কাজের সাথে জড়িত হিসেবে কাউন্সিলর মিজানুর রহমানের নাম অর্ন্তভুক্ত করা এবং তা পত্রিকায় প্রচার করেছে। যে কারনে উপরোক্ত বিষয় নিয়ে পুরো কক্সবাজার পৌরসভা জুড়ে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় ওঠেছে।

পাশাপাশি তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন, শিল্প এলাকা সমাজ উন্নয়ন পরিষদের সভাপতি আজিজুল হক আজিজ ও সাধারণ সম্পাদক আনছারুল করিম,উত্তর নুনিয়াছড়া সচেতন নাগরিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি আব্দুর রহিম , সাধারন সম্পাদক মইন উদ্দীন এবং আল-খিজির জামে মসজিদের সাধারন সম্পাদক নজির কোং, অর্থ সম্পাদক হাজী আজিজুল হক, সদস্য আব্দুল হক সওদাগর, জেলা শ্রমিকলীগের যুগ্ন-সম্পাদক আনোয়ার কবির , উত্তর নুনিয়াছড়া সমাজ ও মসজিদ পরিচালনা কমিটির আব্দুর রহিম, সাবেক ছাত্রনেতা আনছারুল করিম, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও উত্তর নুনিয়াছড়া ব্যাল্ড ব্যাংকের সভাপতি নাজিম উদ্দীন ছোট, আওয়ামীলীগের ২নং ওর্য়াডের সাধারন সম্পাদক আজিজুল হক আজিম, ২নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাধারন সম্পাদক মুজিবুল হক মুজিব, পানির কুয়াপাড়া জামে মসজিদের সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ আলম, আজিজুল হক আজিজ, গিয়াস উদ্দীন, মোঃ হামিদ ও ২নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগ সভাপতি আলউদ্দিন রানা প্রমুখ।