মোঃ জয়নাল আবেদীন টুক্কু নাইক্ষ্যংছড়িঃ
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি ও কক্সবাজারের রামুর গর্জনিয়া- কচ্ছপিয়ায় এসএসসি ও দাখিল (সমমানের) পরীক্ষায় মাদ্রাসাসহ ১২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে অংশ নিয়েছিল ৮শত ৩৯জন শিক্ষার্থী।

তৎমধ্য (এ+) প্রাপ্ত হন ১৫ জন। নাইক্ষ্যংছড়ি ছালেহ আহম্মদ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে ১২২জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৭৮ জন। (এ+) প্রাপ্ত একজন। নাইক্ষ্যংছড়ি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৬১ জন (এ) পেয়েছে ২ জন।

বাইশারী উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৯৬ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছেন ৯৭ জন। (এ) পেয়েছে ৭ জন। নাইক্ষ্যছড়ি ছালেহ আহম্মদ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে অংশ নেওয়া রামুর কচ্ছপিয়া- গর্জনিয়া দুইটি বিদ্যালয়। এর মধ্যে কচ্ছপিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১০২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৭৭ জন। (এ) পেয়েছেন ৭ জন।

গর্জনিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭২ জনের মধ্যে পাশ করেছে ৫৫ জন।( এ) পেয়েছে ২ জন। নাইক্ষ্যংছড়ি মদিনাতুল উলুম মডেল ইনস্টিটিউট আলিম মাদ্রাসা কেন্দ্রে মোট ৪ টি মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রী অংশ নেন এর মধ্যে মদিনাতুল উলুম মডেল ইনস্টিটিউট আলিম মাদ্রাসার ৬৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছেন ৬৩ জন(এ+) পেয়েছে ১৪ জন।( এ) পেয়েছেন ৩৪ জন। সদর ইউনিয়নের চাকঢালা মহিউচ্ছুন্নাহ দাখিল মাদ্রাসার ৪২জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৩৩ জন।

(এ) পেয়েছে ১৬ জন।বাইশারী শাহ নূরউদ্দিন দাখিল মাদ্রাসা ৫২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৫১ জন। (এ) পেয়েছে ২২ জন। ঘুমধুম মিশকাতুন্নবী দাখিল মাদ্রাসা পরীক্ষার্থী ১৮ জন, পাশ করেছে ১৬ জন। (এ) পেয়েছে ৭ জন। রামুর কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের গর্জনিয়া ফইজুল উলুম ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে তিনটি ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে এর মধ্যে গর্জনিয়া ফইজুল উলুম ফাজিল মাদ্রাসা ৯৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ২২ জন। মৌলভীর কাটা আল-গিফারী মাদ্রাসা ৪৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৭ জন।

গর্জনিয়া ইউনিয়নের ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা ৪৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করছে ১৮জন। এবারে নাইক্ষ্যংছড়িতে স্কুলের চেয়ে ভাল ফলাফলে এগিয়ে রয়েছে মাদ্রাসা। গর্জনিয়া-কচ্ছপিয়াতে মাদ্রাসার চেয়ে ভাল ফলাফলে এগিয়ে স্কুল।