
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:
উপকূলীয় কক্সবাজার জেলায় চিংড়ি চাষ মৌসূম সমাগত। আসন্ন এ উৎপাদন মৌসুমকে সামনে রেখে বাংলাদেশে নিবিড় চিংড়ি চাষের বর্তমান অবস্হা ও উন্নত প্রযুক্তির প্রচলন শীর্ষক পরামর্শ সভা সম্পন্ন হয়েছে।
বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারী) কক্সবাজার শহরের মোটেল রোডস্থ একটি রেস্তুরাঁ কক্ষে অনুষ্ঠিত ‘দ্য কারেন্ট সিচুয়েশন অব দি ইনটেনসিভ শ্রিম্প ফার্মিং সেক্টর ইন বাংলাদেশ এন্ড হাউ টু প্রমোট ইম্প্রুভমেন্ট’ শীর্ষক দিনব্যাপী এ কর্মশালায় জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে আগত অর্ধশতাধিক চিংড়ি চাষী, মৎস্য কর্মকর্তা ও চিংড়ি চাষ বিশেষজ্ঞরা অংশগ্রহন করেন।
উইনরক ইন্টারন্যাশনাল ইউএসডিএ ও সেফটি প্রজেক্ট কক্সবাজার এর যৌথ উদ্যোগে অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত চাষীরা তাদের পূর্ব অভিজ্ঞতা, বর্তমান প্রেক্ষাপট ও সমস্যাদি নিয়ে মতবিনিময় করেন। শ্রীম্প হ্যাচারী এন্ড ম্যাচুরেশন স্পেশালিস্ট অং ক্য ম্রার সার্বিক তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত উক্ত কর্মশালায় এ্যাকুয়াকালচার ডেভেলপমেন্ট এন্ড ট্রেড স্পেশালিষ্ট ডেভিড জে কুরি, ডিসিওপি মোঃ মোকাররম হোসাইন, চিংড়ি বিশেষজ্ঞ ও ডিষ্ট্রিক্ট ম্যানেজার আনিসুল ইসলাম নির্ধারিত বিষয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করেন। মৎস্য অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় উপ-পরিচালক বজলুর রশিদ, সাবেক জেলা মৎস্য কর্মকর্তা অমিতোষ সেন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা ডঃ মোঃ আবদুল আলীম, সেফটি-বিএসএসএফ টীমলিডার মোঃ রফিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষনা ইনষ্টিটিউটের উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মোঃ আশরাফুল আলম, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ নোমান হোসেন, সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা (সদর) ডঃ মঈন উদ্দীন আহমদ, ট্রেনিং কো-অর্ডিনেটর মাসুদ রানা ও সিনিয়র এ্যাডভাইজার মেসবাহ উল আলম উপস্হিত ছিলেন। পরামর্শ সভা শেষে চাষীরা তিন দলে বিভক্ত হয়ে চিংড়ি চাষের বর্তমান অবস্থা, সমস্যা ও সমস্যাদির উত্তরন শীর্ষক গ্রুপ স্টাডিতে অংশ নেন।