এম. বশির উল্লাহ, মহেশখালী:
জাপান সরকার ও বাংলাদেশ সরকারের বে-অব বেঙ্গল ইন্ডাষ্টিয়াল গ্রোথ বেল্ট (বিআইজি-বি) এর উদ্দ্যোগ গ্রহণ করেছে এবং এ উদ্দ্যেগের অধীনে ২০১৫ সাল থেকে জাইকা ডাটা কালেকশন সার্ভে অন এন্টিগ্রেটেড ডেভেপমেন্ট ফর সাউর্দান চিটাগং রিজিয়ন বাস্তবায়ন করেছে। যা এই অঞ্চালের অবকাঠামো, জ্বালানি, বিদ্যুৎ, শিল্প ও সহরে উন্নয়ন এর সম্ভাব্য উন্নয়নের যাছাই করেছে। বৃহত্তর দৃষ্টিকোন থেকে জাপানে সহায়তা পুষ্ট বিগ-বি উদ্দ্যেগটি মাতারবাড়ীতে এলাকার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পরিকল্পিত মাতারবাড়ী বন্দরটি হবে উন্নয়নের মূল অবকাঠামো। এরই প্রেক্ষিতে ২৭ জানুয়ারী সকালে মহেশখালী উপজেলা সম্মেলন কক্ষে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের আয়োজনে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ আবুল কালামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রথম সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মহেশখালী কুতুবদিয়ার সাংসদ আলহাজ্ব আশেক উল্লাহ রফিক এম.পি। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জাপান সরকারের জাইকা প্রতিনিধি নাগা মোরা, চট্টগ্রাম বন্দর প্রকল্পের সিনিয়র হাইড্রোলিক কর্মকর্তা কাজী আমিনুল হক, পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলী মোহাম্মদ ইমান আলী, মোহাম্মদ নুরুল আলম ছিদ্দিকী, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন ইব্রাহীম, পৌর মেয়র আলহাজ্ব মকছুদ মিয়া, মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ প্রদীপ কুমার দাশ, জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি এম,আজিজুর রহমান বিএ, ধলঘাটার ইউপি চেয়ারম্যান কামরুল হাসান, যুবলীগ নেতা আড. শেখ কামাল, মুক্তিযোদ্ধা ছালেহ আহামদ, নুরুল হক প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, ধলঘাটা ইউনিয়নের মৌজার উপর স্থাপিত হবে বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র বন্দরটি ফলে মাতারবাড়ীর স্থলে বন্দরকে ধলঘাটা নৌ-বন্দর নাম করন করার জোর দাবী জানান। একই সাথে মহেশখালীকে সরকারের উন্নয়ন প্রকল্পের বা মেঘা প্রকল্পের উপজেলা হিসাবে স্থানীয়দের কর্মসংস্থান নিশ্চিৎ করতে একটি উচ্চ পর্যায়ের ট্যাকনিক্যাল কলেজ বা কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের দাবী জানান।
আরো জানান টেকসই বেড়িবাঁধ, নিরাপত্তা বেষ্টনী, জমির ক্ষতিগ্রস্ত মালিকদের জেগে উঠা অন্যান্য মৌজার উপর ভূমি বরাদ্ধ প্রদানের দাবী জানান।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।